ইতিমধ্যে মেলান্দহ উপজেলায় জনমনে শুরু হয়েছে গুঞ্জন, অধিকাংশ মানুষের মুখে মুখে শোনা যাচ্ছে দুই দুইবারের সফল মেয়র হাজী দিদার পাশার নাম, ফেসবুকের পরতেপরতে ভেসে বেড়াচ্ছে হাজী দিদার পাশার ছবি।
এবার উপজেলা নির্বাচনে নৌকার মাঝি হিসেবে হাজী দিদার পাশা কে দেখতে চাই।আওয়ামীলীগ প্রিয় ছোট বড় অনেক নেতাকর্মীর ফেসবুকে পোস্ট করা দাবি যুক্ত ছবি প্রতিনিয়তই দেখা যাচ্ছে।
জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর ঘনিষ্ঠ সহচর
মহান মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক, মেলান্দহ উপজেলা আওয়ামী লীগের “প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি”
স্বাধীনণতা পরবর্তী মেলান্দহ-মাদারগঞ্জ আসনের প্রথম সংসদ সদস্য . মরহুম ডাঃ নূরুল ইসলাম এর কনিষ্ঠ রাজপুত্র হাজী দিদার পাশা ।
একসময়ের তুখোড় ছাত্র নেতা, জননন্দিত সফল দুই দুই বারের সাবেক পৌর মেয়র,বর্তমান জামালপুর জেলা আওয়ামীলীগের সহসভাপতি
বিভিন্ন সামাজিক সাংস্কৃতিক সংগঠনের অন্যতম পৃষ্ঠপোষক, সমাজসেবী । ব্যক্তি জীবনে তিনি অত্যন্ত নম্র, ভদ্র, সদাহাস্যোজ্জ্বল ও সাদা মনের মানুষ। তাঁর মাঝে কোন অহংকার দেখেনি কেউ। নিরহংকারী এই মানুষটি দলমত নির্বিশেষে আজ সকলের কাছে প্রিয়। সর্বোপরি কাজ করছেন সাধারণ মানুষের কল্যাণের জন্য। এই সফল মানুষটি দলীয় নেতাকর্মী থেকে শুরু করে প্রতিটি মানুষের বিপদ আপদে পাশে থাকেন।
মেলান্দহ উপজেলার সাধারণ কিছু মানুষের কাছে, হাজী দিদার পাশার সম্পর্কে জানতে চাইলে, তারা বলেন। আমরা নেতা বা চেয়ারম্যান বুঝি না, হাজী দিদার পাশা একজন ভাল মানুষ। তিনি একজন কর্মঠ ব্যক্তি। তিনি মেলান্দহ উপজেলা চেয়ারম্যান পদে থাকলে আমাদের তথা মেলান্দহ উপজেলার উপকার হবে। আমাদের দুঃখ দুর্দশায় তাঁকে সহজেই পাশে পাওয়া যাবে তাঁকে ।
নির্বাচনকালীন সময়ে সাধারণ জনগণকে দেওয়া প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়ন করে একজন সফল ও জনপ্রিয় পৌর মেয়ের হিসেবে সব শ্রেণির মানুষের অন্তরে স্থান করে নিয়েছিলেন সাবেক মেলান্দহ পৌরসভার জনপ্রিয় মেয়র হাজী দিদার পাশা ।
মেলান্দহ উপজেলা বাসির আকাঙ্ক্ষা, যেন সব বাঁধা বিপক্তি ডিঙিয়ে দুর্বার গতিতে এগিয়ে যেতে পারেন কাঙ্খিত লক্ষ্যে।
শুভ কামনা নিরন্তর।