গনতন্ত্র যখন সরকার কে স্বৈরাচার জন্ম দিচ্ছে,তখন ধর্মতন্ত্রই একমাত্র মুক্তির পথ।এ বিষয়ে সংবাদকর্মী আলহাজ্ব কাজী শামসুল আলমের জানতে চাইলে বলেন,আমি সকল শ্রেনী পেশার বিদ্বান ও রাজনৈতিক ব্যক্তিবর্গকে আমার এ লিখা সুন্দর ভাবে পড়ে মতামত প্রকাশের জন্য অনুরোধ জানাচ্ছিঃসরকার ব্যবস্থা সুষ্ঠু ভাবে পরিচালনার লক্ষ্যে রাজতন্ত্র,সমাজ তন্ত্র, অভিজাত তন্ত্র যখন মানুষকে স্বাধীনতা দিতে এবং ক্ষমতাসীনদের অপব্যবহারের লাগাম টানতে ব্যর্থ হয়েছে তখনই গনতন্ত্রের প্রবর্তন ঘটে। কিন্তু গনতন্ত্র ও বর্তমানে নিছক ক্ষমতাসীনদের স্বৈরাচারে পরিনত করার হাতিয়ার হয়ে উঠেছে।
মনে করা হয়েছিল গনতন্ত্র মানুষের আশা আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন ঘটাতে সক্ষম হবে কিন্তু বাস্তবে তা সম্ভব হয়নি। বরং ধর্মের আইন গুলো অগ্রাহ্য করে যখন ব্যক্তির মন গড়া আইন তৈরি হয়েছে তখনই ধর্মীয় মৌলবাদের জন্ম দিয়েছে। সংবিধানে আইন গুলো সংযোজন বিয়োজন করে বিভিন্ন সরকার বিভিন্ন সময় নিজ স্বার্থে ব্যবহার করেছে।তাই সরকারের এ ব্যবস্থা অব্যাহত থাকলে আগামী দিন গুলোতে গনতন্ত্র আরও বিভৎস রূপ ধারণ করবে যা জনগণের পক্ষে একেবারে নিয়ন্ত্রণ করা অসম্ভব হয়ে পড়বে।তাই বর্তমান সরকার ব্যবস্থায় গনতন্ত্রের বিপরীতে অন্য কোনো উপায় অবলম্বন করা অত্যাবশ্যক।
আমি গনতন্ত্রের বিপরীতে ধর্মীয় তন্ত্রের মাধ্যমে সরকার ব্যবস্থা প্রবর্তনের জোর দাবি জানাচ্ছি।এ ব্যবস্থায় ধর্ম গুলোই সকল ক্ষমতার অধিকারী।একটি দেশে বিভিন্ন ধর্মের মানুষ স্ব স্ব ধর্মের আইন দ্বারা শাসিত হবে অর্থাৎ জার ধর্ম তার আইন।এ ব্যবস্থা প্রবর্তন হলে মানুষ নিজ নিজ ধর্মের আইন দ্বারা পরিচালিত হলে মৌলবাদ জঙ্গিবাদ জন্ম নেয়ার সম্ভাবনা ও থাকবেনা। ধর্মের আইন সরকার পরিবর্তন পরিমার্জিন করতে সক্ষম হবেনা। নিজ ধর্মের আইনের প্রতি মানুষ শ্রদ্ধাশীল থাকায় দেশে সুশাসন প্রতিষ্ঠা করতে সক্ষম হবে।