1. admin@desh-bulletin.com : নিজস্ব প্রতিবেদক : দৈনিক প্রতিদিনের অপরাধ
সোমবার, ২১ জুলাই ২০২৫, ০৮:৪১ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
শিখা প্রকল্পের স্কুল পর্যায় যৌন হয়রানী প্রতিরোধ কর্ম পরিকল্পনা অনুষ্ঠিত মাদারগঞ্জে প্রান্তিক পেশাজীবী জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়নে অবহিতকরণ সেমিনার অনুষ্ঠিত নেছারাবাদে অটোরিকশা কেড়ে নিল বৃদ্ধার জীবন মৌলভীবাজারে বাংলাদেশ অনলাইন মিডিয়া অ্যাসোসিয়েশনের জেলা শাখা’র অভিষেক ও পরিচিতি সভা নেত্রকোণায় জুলাই গণঅভ্যুত্থান বর্ষপূর্তি উপলক্ষে ২৪ স্মরণে চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচী অনুষ্ঠিত ফরিদপুরে শিশুকে ধর্ষণের দায়ে একজনের মৃত্যুদণ্ডের আদেশ কয়রায় নবনিযুক্ত উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার সাথে জামায়াত নেতৃবৃন্দের সাক্ষাৎ লালপুরে নিখোঁজ যুবকের মরদেহ উদ্ধার রায়পুরায় দুই গ্রুপের সংঘর্ষে এক নারী নিহত কয়রায় জমি নিয়ে সংঘর্ষ: ইউপি সদস্যসহ আহত ৫

বাংলাদেশে যুদ্ধবিমান ও প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের বেশ কিছু ঘটনা ঘটেছে

MDPARVEG MUSSAROF
  • প্রকাশের সময় : সোমবার, ২১ জুলাই, ২০২৫
  • ৮৭ বার পড়া হয়েছে

বাংলাদেশে যুদ্ধবিমান ও প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের বেশ কিছু ঘটনা ঘটেছে। এর কিছু উল্লেখযোগ্য ঘটনার তথ্য নিচে দেওয়া হলো:

 * ৯ মে, ২০২৪: চট্টগ্রামের পতেঙ্গা এলাকায় কর্ণফুলী নদীর মোহনায় বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর একটি YAK-130 প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়। এই দুর্ঘটনায় স্কোয়াড্রন লিডার মুহাম্মদ আসিম জাওয়াদ নিহত হন। উইং কমান্ডার মো. সোহান হাসান খাঁন আহত হন এবং হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন। বিমানটি নিয়মিত প্রশিক্ষণের অংশ হিসেবে উড্ডয়নের পর যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে বিধ্বস্ত হয়।
 * ২০১৫ সালের জুন মাস: বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর একটি F-7 যুদ্ধবিমান বিএএফ ঘাঁটি জহুরুল হক থেকে উড্ডয়নের পর সাগরে বিধ্বস্ত হয়। এই ঘটনায় পাইলট ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট তাহমিদ-কে খুঁজে পাওয়া যায়নি। তার ভাগ্যে কি হয়েছিল, তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
 * ১০ অক্টোবর ২০১১: চট্টগ্রামের শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর একটি যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়। সে সময় ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মুনতাসিন বিমান থেকে বের হতে সক্ষম হন এবং রক্ষা পান।
 * ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০১২: চট্টগ্রামের পতেঙ্গা বোট ক্লাবের কাছে একটি বিএএফ যুদ্ধবিমান কর্ণফুলী নদীতে বিধ্বস্ত হয়। সেসময় পাইলট ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট আহমেদ সানজিদ প্যারাসুট ব্যবহার করে নেমে রক্ষা পান।
 * ৭ জানুয়ারি, ২০০১: জিয়া আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে (বর্তমান শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর) বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর একটি FT-7 যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়। এই দুর্ঘটনায় স্কোয়াড্রন লিডার মোহাম্মদ মহসিন নিহত হন। তার কো-পাইলট রেজা আমদাদ খান অল্পের জন্য প্রাণে বেঁচে যান।
 * ৩০ জুলাই, ২০০২: চট্টগ্রামের বাঁশখালীতে একটি A-5 যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়। এতে লেফটেন্যান্ট মুকিত ঘটনাস্থলেই নিহত হন।
 * ১৯ অক্টোবর, ২০০২: উখিয়া টিভি স্টেশনের কাছে একটি MI-17-200 প্রশিক্ষণ হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত হয়। এতে উইং কমান্ডার নেওয়াজ, ফ্লাইং অফিসার সাবির, ওয়ারেন্ট অফিসার জহির এবং সার্জেন্ট সামাদ ঘটনাস্থলেই নিহত হন।
 * ২৬ অক্টোবর, ১৯৯৮: টাঙ্গাইলের মধুপুরে একটি FT-7 বিমান বিধ্বস্ত হয় এবং এর পাইলট নিহত হন।
 * ১৯৯৬ সাল: একই সময়ে দুটি PT-6 বিমান দুর্ঘটনায় পতিত হয়। এতে উইং কমান্ডার হক, স্কোয়াড্রন লিডার ইসলাম এবং ফ্লাইং অফিসার মাসুদ নিহত হন।
 * ১৯৯৩ সাল: একটি FT-5 প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত হয় এবং ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট কুদুস নিহত হন।
*আজ উত্তরায় মাইলস্টোন কলেজে ভয়াবহ বিমান দুর্ঘটনা ঘটেছে,এর দায় কার। বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর নাকি সরকারের। এতো গুলো বাচ্চা যে মারা গেল এর দায়ভার কে নিবে।বাংলাদেশে যে বিমান গুলো প্রশিক্ষণের জন্য ব্যবহার করা হয় তার বেশিরভাগেরই মেয়াদ শেষ।আমরা এ দুর্ঘটনায় সুস্ঠ তদন্ত চাই।এর দায় বিমান বাহিনী কখনোই এড়িয়ে যেতে পারে না।
এ বিভাগের আরো সংবাদ
© দেশ বুলেটিন 2023 All rights reserved
Theme Customized BY ITPolly.Com