1. admin@desh-bulletin.com : নিজস্ব প্রতিবেদক : দৈনিক প্রতিদিনের অপরাধ
বৃহস্পতিবার, ১০ এপ্রিল ২০২৫, ০২:৫৫ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
পলাশবাড়ীতে ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বিনামূল্যে বীজ ও সার বিতরণ বাংলা নববর্ষ উদযাপন উপলক্ষে সরিষাবাড়ীতে প্রস্তুতিমূলক আলোচনা সভা চতুর্থ শ্রেণীর শিক্ষার্থীকে ধর্ষণে ব্যর্থ হয়ে ছাদ থেকে ফেলে দিলেন শিক্ষার্থীকে আটক ১ নিয়ামতপুরে নাশকতার মামলায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা তওফিক চৌধুরী গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা, প্রশ্নের মুখে বিএনপি নেতা ফোরকান মাস্টার এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষার সব প্রস্তুতি সম্পূর্ণ রূপগঞ্জে রবিন ট্যাক্স গ্রুপে শ্রমিক ছাঁটাইকে কেন্দ্র করে সহিংসতা ও রাস্তা অবরোধ হিলি স্থলবন্দর পরিদর্শনে ভারতীয় সহকারী হাইকমিশনার মনোজ কুমার ডোমারে নদী ভাঙ্গনে ভেঙ্গে গিয়েছে রাস্তা, বিশ হাজার মানুষের দুর্ভোগ চরমে চিরিরবন্দরে ট্রাক্টরের চাকায় পিষ্ট হয়ে মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

যশোরে জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতির বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি মামলায় চার্জশিট

যশোর জেলা প্রতিনিধি মোঃ জুম্মান হোসেনঃ
  • প্রকাশের সময় : সোমবার, ৭ এপ্রিল, ২০২৫
  • ১৬ বার পড়া হয়েছে
চাঁদাবাজির অভিযোগে যশোর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শহিদুল ইসলাম মিলন এবং শাহিনুর রহমান শাহিনের বিরুদ্ধে আদালতে চার্জশিট দিয়েছে পুলিশ। কোতোয়ালি থানা পুলিশের পরিদর্শক (তদন্ত) কাজী বাবুল হোসেন সম্প্রতি এ চার্জশিট আদালতে দাখিল করেন। চার্জশিটে শহরের ঘোপ জেল রোডের এনায়েত আলীর ছেলে শাহিনুর রহমান শাহিনকেও অভিযুক্ত করা হয়েছে।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, শহরের জজ কোর্ট মার্কেট এলাকায় হকারদের কাছ থেকে নিয়মিত চাঁদা তুলছিলেন শহিদুল ইসলাম মিলন ও শাহিন। ২০২৪ সালের ৬ অক্টোবর সন্ধ্যায় শাহিন চাঁদা আদায়ের জন্য সেখানে গেলে হকারদের সঙ্গে তর্কবিতর্কে জড়িয়ে পড়েন। হকারদের আপত্তিতে পাশে থাকা নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-২-এর পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) ও জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য অ্যাডভোকেট মুস্তাফিজুর রহমান মুকুল সেখানে উপস্থিত হয়ে শাহিনকে চাঁদা তোলার বিষয়ে নিষেধ করেন।
এতে ক্ষুব্ধ হয়ে শাহিন জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি শহিদুল ইসলাম মিলনকে ফোন করে ডেকে আনেন। মিলন ঘটনাস্থলে এসে পুনরায় বাকবিতণ্ডায় জড়িয়ে পড়েন। পরে পুরাতন কসবা পুলিশ ফাঁড়ির এসআই হেলালুজ্জামান উপস্থিত হয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন এবং রাত ৯টায় ফাঁড়িতে উভয় পক্ষকে ডেকে মীমাংসার চেষ্টা করেন।
কিন্তু সেখানে গিয়েও উত্তেজনা বাড়ে। একপর্যায়ে শহিদুল ইসলাম মিলন তার সঙ্গে থাকা শর্টগান দিয়ে মুস্তাফিজুর রহমান মুকুলকে চড়-থাপ্পড় মারেন এবং গুলি করার হুমকি দেন। এরপর অ্যাডভোকেট মুস্তাফিজ আদালতে মামলা দায়ের করেন।
প্রথমে মামলাটি তদন্ত করেন কোতোয়ালি থানার তৎকালীন পরিদর্শক (তদন্ত) কেএম শফিকুল আলম। পরে তার বদলির পর বর্তমান তদন্ত কর্মকর্তা কাজী বাবুল হোসেন তদন্ত শেষ করে আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন।
এ বিভাগের আরো সংবাদ
© দেশ বুলেটিন 2023 All rights reserved
Theme Customized BY ITPolly.Com