গত ৬ নভেম্বর দৈনিক হবিগঞ্জের মুখ ও দৈনিক হবিগঞ্জের বাণী এবং দৈনিক প্রভাকর পত্রিকার সহ বিভিন্ন পত্রিকা অনলাইন মিডিয়ায়,লাখাই উপজেলা মুড়াকড়ি ইউনিয়নের মোড়াকরি হাইস্কুল এন্ড কলেজের অধ্যক্ষ নুর ইসলাম ম্যানেজিং কমিটির সাবেক সভাপতি সালাউদ্দিন ও দাতা সদস্য বশির আহমেদের বিরুদ্ধে নানা অনিয়ম ও দুর্নীতির বিষয়ক প্রকাশিত সংবাদটি সম্পূর্ণ মিথ্যা বানোয়াট ও ভিত্তিহীন। আমি তাহার প্রতিবাদ ও তীব্র নিন্দা জানাই। বিদ্যালয়ের ভাবমূর্তি সুনাম এবং আমাদের বিরুদ্ধে একটা ষড়যন্ত্রের নাম মাত্র। সমাজে আমাদের সম্মান হেয় প্রতিপন্ন করার জন্য একটি কুচক্র মহল উঠে পড়ে লেগেছে। প্রকৃত ঘটনা হলো, গ্রামের অভ্যন্তরীণ বিষয়কে কেন্দ্র করে এই কূচক্র মহলটি সাংবাদিকদের ভুল তথ্য দিয়ে আমাদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন অপপ্রচার করে যাচ্ছে। যাহা আদৌ সত্য নয়। প্রকৃত সত্য হলো, যথারীতি সরকারি বিধি মোতাবেক নিয়োগ কার্যক্রম হয়েছে।পুকুরের লিজের টাকা নিয়ম অনুযায়ী ব্যাংক একাউন্টে জমা হয়েছে যার রেজুলেশন ও উপযুক্ত প্রমাণ আছে। কারো বাড়িতে প্রতিষ্ঠানের কোন মালামাল বা আসবাবপত্র নেই। এটা সম্পূর্ণ কাকতালীয় মিথ্যা বানোয়াট কাহিনী। সরকারি প্রকল্পের বরাদ্দকৃত টাকা সংশ্লিষ্ট কমিটিকে নিয়ে নিয়ম অনুযায়ী রেজুলেশন করে ব্যয় করা হয়। প্রকাশিত সংবাদের অভিযোগে বলা হয়েছে যে টিউশন ফি টাকা জমা দেওয়া হয়নি। আসল ঘটনা হলো, প্রথম দাপে ৩ লক্ষ ৭ হাজার টাকা, দ্বিতীয় ধাপে ৬৭ হাজার টাকা, তৃতীয় ধাপে ৩৩ হাজার টাকা, সর্বমোট ৪ লক্ষ ৭ হাজার টাকা ব্যাংকে জমা দেওয়া হয়েছে,যার উপযুক্ত প্রমাণ আছে। অধ্যক্ষ নুর ইসলাম, সাবেক ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি সালাউদ্দিন সুমন ও বশির আহমেদের বিরুদ্ধে আনিত অভিযোগ সম্পূর্ণ মিথ্যা ও বানোয়াট ভিত্তিহীন যা শাক দিয়ে মাছ ঢাকার মত। বর্তমানে অপপ্রচারের মিথ্যা বানোয়াট ঘটনাটি তদন্ত প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।প্রতিবাদকারী অধ্যক্ষ নুরুল ইসলাম মুড়াকড়ি হাই স্কুল এন্ড কলেজ লাখাই হবিগঞ্জ।