লালমনিরহাটে তাপমাত্রা ক্রমেই হ্রাস পাচ্ছে। ফলে হাসপাতালগুলোতে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে শীতজনিত রোগীর সংখ্যা। প্রতিদিন অসংখ্যা শিশু ও বৃদ্ধা শীতজনিত রোগে আক্রান্ত হয়ে সরকারী ও বে-সরকারী স্বাস্থ্য সেবা কেন্দ্র গুলোতে চিকিৎসা সেবা নিচ্ছেন।
রোববার (১৪ জানুয়ারী) সকালে হাতীবান্ধা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে গিয়ে দেখা যায়, ওই স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে শিশু চিকিৎসক হিসাবে ডা: শাহানা আফরীন কর্মরত থাকলেও তিনি বসেন সদর হাসপাতালে। সপ্তাহে একদিন প্রতি শনিবার আসার কথা থাকলে বেশ কিছু দিন ধরে তাও আসেন না। তার রুমে ঝুলছে তারা ফলে শিশু রোগীরা চিকিৎসা সেবা থেকে বঞ্চিত হয়ে পড়েছে।
গত এক সপ্তাহে শীতজনিত রোগে প্রায় দেড়শ’ রোগী জেলা হাসপাতালসহ বিভিন্ন সরকারি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে বে-সরকারী স্বাস্থ্য কেন্দ্র গুলোতে ভর্তি হয়েছেন। যার অধিকাংশই শিশু ও বৃদ্ধ। গত ২৪ ঘণ্টায় শীত জনিত রোগে আক্রান্ত হয়ে ৩০ শিশু ও শীতজনিত অন্য রোগে ২৫ জন বিভিন্ন স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ও বে-সরকারী স্বাস্থ্য কেন্দ্র গুলোতে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নিয়েছেন বলে জানা গেছে। হাসপাতালগুলোর বহি বিভাগেও বেড়েছে শীতজনিত রোগীর ভিড়।
শীতজনিত নানান রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন মানুষ, বিশেষ করে শিশু ও বৃদ্ধরা। জেলার ৫টি সরকারি হাসপাতালেই রোগীদের ভিড় বেড়েছে। প্রতিদিন নতুন নতুন রোগী আসছেন সব হাসপাতালে। আন্তঃবিভাগ ও বহিঃবিভাগে চিকিৎসা নিচ্ছেন তারা। খুব সহজে ছাড়ছে না শীতজনিত রোগ। জ্বর, সর্দ্দি, কাশি, নিউমেনিয়াসহ নানান ঠাণ্ডাজনিত রোগে আক্রান্ত হচ্ছে মানুষ।
এছাড়া হিমালয়ের পাদদেশের জেলা হওয়ায় লালমনিরহাটে কিছুটা আগেই শীতের প্রভাব পড়ে। ফলে সন্ধ্যার পর থেকে চারদিক ঘন কুয়াশার আচ্ছাদিত, সঙ্গে বইছে হিমেল হাওয়া। ফলে ছিন্নমূল অসহায় দরিদ্র লোকজন সীমাহীন কষ্ট ও দুর্দশায় দিনাতিপাত করছেন। বিশেষ করে নদ-নদীর অববাহিকার চরাঞ্চলের হতদরিদ্র মানুষরাদের দুর্ভোগে পোহাতে হচ্ছে।
হাতীবান্ধা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে-র আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডা: আনারুল হক বলেন, শীতজনিত নিউমোনিয়া আক্রান্ত বেশি শিশু ভর্তি হচ্ছেন। স্বাস্থ্য বিভাগ শীতজনিত রোগীদের সেবা দিতে বিশেষ ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।
লালমনিরহাটে তাপমাত্রা ক্রমেই হ্রাস পাচ্ছে। ফলে হাসপাতালগুলোতে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে শীতজনিত রোগীর সংখ্যা। প্রতিদিন অসংখ্যা শিশু ও বৃদ্ধা শীতজনিত রোগে আক্রান্ত হয়ে সরকারী ও বে-সরকারী স্বাস্থ্য সেবা কেন্দ্র গুলোতে চিকিৎসা সেবা নিচ্ছেন।
রোববার (১৪ জানুয়ারী) সকালে হাতীবান্ধা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে গিয়ে দেখা যায়, ওই স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে শিশু চিকিৎসক হিসাবে ডা: শাহানা আফরীন কর্মরত থাকলেও তিনি বসেন সদর হাসপাতালে। সপ্তাহে একদিন প্রতি শনিবার আসার কথা থাকলে বেশ কিছু দিন ধরে তাও আসেন না। তার রুমে ঝুলছে তারা ফলে শিশু রোগীরা চিকিৎসা সেবা থেকে বঞ্চিত হয়ে পড়েছে।
গত এক সপ্তাহে শীতজনিত রোগে প্রায় দেড়শ’ রোগী জেলা হাসপাতালসহ বিভিন্ন সরকারি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে বে-সরকারী স্বাস্থ্য কেন্দ্র গুলোতে ভর্তি হয়েছেন। যার অধিকাংশই শিশু ও বৃদ্ধ। গত ২৪ ঘণ্টায় শীত জনিত রোগে আক্রান্ত হয়ে ৩০ শিশু ও শীতজনিত অন্য রোগে ২৫ জন বিভিন্ন স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ও বে-সরকারী স্বাস্থ্য কেন্দ্র গুলোতে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নিয়েছেন বলে জানা গেছে। হাসপাতালগুলোর বহি বিভাগেও বেড়েছে শীতজনিত রোগীর ভিড়।
শীতজনিত নানান রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন মানুষ, বিশেষ করে শিশু ও বৃদ্ধরা। জেলার ৫টি সরকারি হাসপাতালেই রোগীদের ভিড় বেড়েছে। প্রতিদিন নতুন নতুন রোগী আসছেন সব হাসপাতালে। আন্তঃবিভাগ ও বহিঃবিভাগে চিকিৎসা নিচ্ছেন তারা। খুব সহজে ছাড়ছে না শীতজনিত রোগ। জ্বর, সর্দ্দি, কাশি, নিউমেনিয়াসহ নানান ঠাণ্ডাজনিত রোগে আক্রান্ত হচ্ছে মানুষ।
এছাড়া হিমালয়ের পাদদেশের জেলা হওয়ায় লালমনিরহাটে কিছুটা আগেই শীতের প্রভাব পড়ে। ফলে সন্ধ্যার পর থেকে চারদিক ঘন কুয়াশার আচ্ছাদিত, সঙ্গে বইছে হিমেল হাওয়া। ফলে ছিন্নমূল অসহায় দরিদ্র লোকজন সীমাহীন কষ্ট ও দুর্দশায় দিনাতিপাত করছেন। বিশেষ করে নদ-নদীর অববাহিকার চরাঞ্চলের হতদরিদ্র মানুষরাদের দুর্ভোগে পোহাতে হচ্ছে।
হাতীবান্ধা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে-র আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডা: আনারুল হক বলেন, শীতজনিত নিউমোনিয়া আক্রান্ত বেশি শিশু ভর্তি হচ্ছেন। স্বাস্থ্য বিভাগ শীতজনিত রোগীদের সেবা দিতে বিশেষ ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।