ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে গজারিয়া অংশে বাউশিয়া পাখির মোর হইতে সোনারগাঁও পর্যন্ত অদক্ষ ড্রাইভার দ্বারা পরিচালিত হয় ফিটনেস বিহীন স্বাধীন পরিবহন এতে প্রায় ঘটছে দূর্ঘটনা ও প্রান হানী সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায় ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসাগরকে গজারিয়া অংশে গড়ে উঠেছে বিভিন্ন শিল্প প্রতিষ্ঠান ও কলকারখানা। গজারিয়া বাউশিয়ার পাখির মোড় হইতে সোনারগাও পর্যন্ত১১ কিলোমিটার রাস্তায় ৭টি স্টেশন। গজারিয়া বিভিন্ন কলকারখানা গড়ে উঠায় স্হানীয় মানুষ ও কলকারখানার শ্রমিক মিলে এক কুটি মানুষের বসবাস।মানুষের বিভিন্ন প্রয়োজনে এক স্থান থেকে অন্য স্থানে যাওয়ার জন্য এই পরিমাণ গুলো ব্যবহার করতে হয়।এই গাড়িগুলো পরিচালিত হচ্ছে অপ্রাপ্তবয়স্ক লাইসেন্স বিহীন অদক্ষ চালক যারা যার কারণে প্রতিনিয়ত গড়ছে দুর্ঘটনা।গজারিয়া হাইওয়ে পুলিশ গাড়িগুলো তেমন কোন তদরকি কিংবা চেকিং করছে না।যাত্রীদের অভিযোগ তারা ভাড়া নিয়ে অনেক হয়রানি করে বিভিন্ন স্টেশনে অনিয়ন্ত্রিত ভাবে গাড়ি দামিয়ে রাখে এতে যাত্রীদের ভোগান্তির সৃষ্টি হয়।এব্যাপারে বাস মালিক ও গজারিয়া অংশ দেখাশোনা দায়িত্ব প্রাপ্ত হান্নান ভাই বলেন এই গাড়িগুলো একেক সময়ে একেক নামে প্রথম এই গাড়ি গুলো চলত রওজা পরিবহন,এরপরে চলতএকতা পরিবহন এর পরে চলত পারপার নামে আমারা দায়িত্ব নেওয়ার পর চলে স্বাধীন নামে। এখানে প্রায় ৯০ টি গাড়ি চলে ড্রাইভার সংকটের কারনে অদক্ষ ড্রাইভার দ্বারা গাড়ি চালানো হয়। গাড়ির ফিটনেস সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন ওপেন হাউস ডে তে আমরা দুই মাসের সময় নিয়েছি দুই মাসের মধ্যে কাগজপত্র তৈরি করে দিব। অফিসার ইনচার্জ হুমায়ুন কবির বলেন আমরা প্রতিদিনই এই গাড়ি ধরি এবং মামলা দিয়ে দেই তারপরও এরা পরিবর্তন হয় না।আপনারা সাংবাদিক আমাদেরকে সহযোগিতা করেন।কি পরিমান মামলা দেওয়া হয়েছে এ ব্যপারে কোন সঠিক তথ্য দিতে পারে নি।