1. admin@desh-bulletin.com : নিজস্ব প্রতিবেদক : দৈনিক প্রতিদিনের অপরাধ
সোমবার, ০৭ জুলাই ২০২৫, ১০:২১ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
পদ্মা সেতুর রক্ষা বেরিবাদ ভাঙ্গনের কবলে পদ্মার গর্ভে প্রেম হয়ে যাচ্ছে রাজনৈতিক শক্তির দায়িত্ব হচ্ছে আত্মমর্যাদাশীল, গণতান্ত্রিক সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তোলা : শিমুল বিশ্বাস নন্দীগ্রামে প্রধান শিক্ষক ফরিদুল ইসলামের মৃত্যুতে বিভিন্ন মহলের শোক পীরগঞ্জে জমি দখল ও গাছ কর্তনের মামলা করায় প্রতিপক্ষের আতঙ্কে গৃহ ছাড়া যাদের হাতে নিজ দলের নেতা কর্মী- নিরাপদ নয়, তাদের হাতে দেশের ১৮ কোটি মানুষ কিভাবে নিরাপদ থাকবে ———–আলহাজ্ব মাসুদ সাঈদী যশোর জেনারেল হাসপাতালে ভুয়া চিকিৎসক আটক বানারীপাড়ায় বিএনপি’র ত্রি-বার্ষিক সম্মেলন উপলক্ষে প্রস্ততি সভা অনুষ্ঠিত এসএসসি পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করা হবে ১০ জুলাই পাঁচবিবি বিএনপি নেতা জিয়াউল ফেরদৌসের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশ সহকারী কমিশনার (ভূমি) গণের বেসিক ভূমি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত

কুষ্টিয়া ২ আসন হতে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেন স্বতন্ত্র প্রার্থী ডা. মুসতানজিদ

উজ্জ্বল মাহমুদ
  • প্রকাশের সময় : বুধবার, ২৭ ডিসেম্বর, ২০২৩
  • ১৬৩ বার পড়া হয়েছে
আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেন কুষ্টিয়া-২ (মিরপুর-ভেড়ামারা) আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী ডা. এস এম মুসতানজিদ। তিনি কুষ্টিয়া নাগরিক কমিটির সভাপতি ও বাংলাদেশ মেডিকেল এসোসিয়েশনের কুষ্টিয়া জেলা শাখার (বিএমএ) সভাপতি এবং কুষ্টিয়া মেডিকেল কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ।
মঙ্গলবার (২৬ ডিসেম্বর) সকালে কুষ্টিয়া শহরের কোর্টপাড়া এলাকায় নিজ বাসভবনে সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে এ ঘোষণা নেন।
নির্বাচন থেকে সরে যাওয়ার ঘোষণা দিয়ে ডা. এস এম মুসতানজিদ বলেন, আমি দীর্ঘদিন কুষ্টিয়ায় বসবাস করি। ভেড়ামারা, মিরপুরসহ কুষ্টিয়ার সমস্ত মানুষের স্বাস্থ্যসেবার সঙ্গে যুক্ত ছিলাম। শুধু স্বাস্থ্যসেবাই নয় সামাজিক বিভিন্ন কর্মকাণ্ডে যুক্ত ছিলাম। এ কারণে কুষ্টিয়ার মানুষের ভালোবাসা ও সহযোগিতা পেয়েছি সবসময়। দ্বাদশ নির্বাচনে আমি কুষ্টিয়া-২ (মিরপুর-ভেড়ামারা) আসন থেকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়ে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেছিলাম। নির্বাচনী এলাকা মিরপুর ও ভেড়ামারাবাসীর কাছে গিয়েছিলাম, তাদের সমর্থন ও ভালোবাসা পেয়েছিলাম।
ইতোমধ্যে আপনার জানেন, দীর্ঘদিন ধরে সামাজিক কর্মকাণ্ড ও নির্বাচনী কর্মকাণ্ডে আমার সঙ্গে আমার ছোট ভাই হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী ও আমার পরিবারের সদস্যরা একত্রে কাজ করেছে। সম্পূর্ণ স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে ৪ ডিসেম্বর বৈধতা এবং ১৮ ডিসেম্বর প্রতীক পেয়েছিলাম। কিন্তু ১৯ ডিসেম্বর সকালে আমার ছোট ভাই হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী ফেমাস হঠাৎ ইন্তেকাল করেন। তার মৃত্যুর কারণে আমাদের পারিবারিক বিশাল বিপর্যস্ত হয়। সে আমার সার্বক্ষণিক সঙ্গী ছিল। তার অনুপস্থিতি আমাদের সমস্ত কর্মকাণ্ডে বিপর্যস্ত হয়েছে। এমতাবস্থায় সার্বিক বিবেচনায় আমি নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালাম।
এসময় উপস্থিত ছিলেন স্ত্রী ডা. ফাতেমা আশরাফ,  মেয়ে মোমতাহিনা ফাতিমা, তার ছোট ভাইয়ের ফেমাসের স্ত্রী শাহানাজ পারভিন, তার ছেলে প্রকৌশলী মুক্তাদির ইবনে সোহরাওয়ার্দী।
এ বিভাগের আরো সংবাদ
© দেশ বুলেটিন 2023 All rights reserved
Theme Customized BY ITPolly.Com