ভোলার-বোরহানউদ্দিন থানার প্রশাসনের বিশেষ অভিযান চালিয়ে ডাকাতি,চুরি,জুয়ার আসর থেকে জুয়ারী ও নাশকতা সহ বিভিন্ন অপরাধ কর্মকান্ডের সাথে জড়িত থাকা এমন ১৮ জনকে আটক করেন বোরহানউদ্দিন থানা পুলিশের চৌকস একটি টিম। ১৮ জন অপরাধীকে বিভিন্ন কৌশল অবলম্বন করে গ্রেফতার করায় সবার মুখে একটাই নাম ওসি শাহীন ফকির।
বোরহানউদ্দিন থানা সূত্রে জানা যায়- গত ২৮ ডিসেম্বর রোজ বৃহস্পতিবার ভোলা জেলা পুলিশ সুপার মোহাম্মদ মাহিদুজ্জামান (বিপিএম)এর নির্দেশে ও বোরহানউদ্দিন থানার ওসি মোহাম্মদ শাহীন ফকির (বিপিএম) এর নেতৃত্বে বোরহানউদ্দিনের থানার সেকেন্ড অফিসার এসআই রেহান উদ্দিন,এসআই ছলিমুর রহমান সহ চৌকস একটি টিম বোরহানউদ্দিন উপজেলার হাসাননগর ইউনিয়ন, হাকিমুদ্দিন লঞ্চঘাট এলাকা থেকে ও পক্ষিয়া ইউনিয়ন এলাকা থেকে (২৮ ডিসেম্বর) বৃহস্পতিবার রাতভর পর্যন্ত অভিযান চালিয়ে ও কৌশলের বিনিময় জুয়ার আসর থেকে
১। মোঃ রাজিব খান(৩৮)
২।মোঃ মনির হোসেন(২২)
৩।মোঃ সবুজ(৩১)
৪।মোঃ শামীম(২৪),
৫।মোঃ রিপন(২০)
৬।মোঃ রাকিব(২৩)
৭।মোঃ আকরাম(১৯)
৮।মো: রুবেল(২৪) কে আটক করে।
ওই রাতেই ডাকাতি মামলার অন্যতম আসামী মো. মহিউদ্দিন মাঝি(৪৫) কে হাসাননগর ইউনিয়নের সুলিজঘাট থেকে মো. রুবেল,মো.সাগর, মো. শান্ত ও আব্দুর রহিম কে চুরি মামলায় এবং গঙ্গাপুর ইউনিয়নের মহিবুল্লাহ হাজিকে নাশকতা মামলায় আটক করা হয়।
একদিনে বিভিন্ন এলাকা থেকে পুলিশের একটি চৌকস টিম অভিযান চালিয়ে (১৮ জন) অপরাধীকে গ্রেফতার করায় প্রশংসিত হয়েছেেন সমাজের সকল শ্রেণীর মানুষের কাছে ভোলা জেলা পুলিশ সুপার মোহাম্মদ মাহিদুজ্জামান (বিপিএম) এবং বোরহানউদ্দিন থানার ওসি শাহীন ফকির (বিপিএম) সহ থানা পুলিশের চৌকস টিম।
বোরহানউদ্দিন থানার ওসি মোহাম্মদ শাহীন ফকির (বিপিএম)জানান-গত (২৮ ডিসেম্বর) বৃহস্পতিবার রাতে বোরহানউদ্দিন উপজেলার বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে ডাকাতি মামলার আসামী,জুয়ারী,সহ বিভিন্ন অপরাধে জড়িত ১৮ জনকে পুলিশের চৌকস টিম অভিযান চালিয়ে গ্রেফতার করে -ভোলা কোর্টে প্রেরণ করা হয়। এছাড়াও আগামী ৭ জানুয়ারী – দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে, এতে করে কোন ধরনের নাশকতা, বিশৃঙ্খলা যাতে না ঘটে, সেই বিষয় আমাদের এই পুলিশের চৌকস টিম প্রস্তুত রয়েছে।