ফরিদপুর-৩ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী একে আজাদসহ জেলা আওয়ামী লীগের ১০ নেতাকে বহিষ্কার কে অগঠনতান্ত্রিক এবং নির্বাচনে পরাজয় টের পেয়ে উদ্দেশ্য প্রণোদিতভাবে এটি করা হয়েছে। এর মাধ্যমে তারা নির্বাচনকে বানচাল করতে চাইছে।
শুক্রবার দুপুরে শহরের ঝিলটুলীতে আয়োজিত প্রার্থীর নিজ বাসভবনে এক সংবাদ সম্মেলন থেকে এমন দাবি করে বহিস্কৃত ওই নেতারা।
লিখিত বক্তব্যে জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শওকত আলী জাহিদ বলেন, এই অব্যাহতি পত্র অগঠনতান্ত্রিক ও হাস্যকার। জেলা কমিটি শুধুমাত্র বহিষ্কারের সুপারিশ পাঠাতে পারে। আর সরাসরি কাউকে বহিষ্কারের এখতিয়ার কেবলমাত্র কেন্দ্রীয় কমিটিরই রয়েছে।
সংবাদ সম্মেলনে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির অন্যতম সিনিয়র সদস্য বিপুল ঘোষের সভাপতিত্বে বক্তব্য দেন ফরিদপুর-৩ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী জেলা আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা এ কে আজাদ, সাবেক সভাপতি সুবল চন্দ্র সাহা, জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি মো. ফারুক হোসেন, কোষাধ্যক্ষ ড. যশোদা জীবন দেবনাথ প্রমুখ।
এসময় তারা অভিযোগ করেন, নির্বাচনকে সামনে রেখে ফরিদপুরে নিরব চাঁদাবাজি হচ্ছে। সংখ্যালঘু সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দু ব্যবসায়ীরাই এর বেশি শিকার হচ্ছেন। আমরা এই টর্টার আর সহ্য করতে পারছি না। তারা সকলেই শেষ আশ্রয়স্থল হিসেবে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে তাদের রক্ষার জন্য বিনীতভাবে অনুরোধ জানান।