1. admin@desh-bulletin.com : নিজস্ব প্রতিবেদক : দৈনিক প্রতিদিনের অপরাধ
বৃহস্পতিবার, ০৮ মে ২০২৫, ০২:৩১ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
খুবিতে ২৫তম, জাবিতে ১৩৭ তম স্থান অধিকার করে এলাকার সুনাম অর্জন করেছে কালীগঞ্জের গ্রাম ডাক্তারের সন্তান বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে দুই সন্তানের জননীকে ধর্ষণের অভিযোগ কবি জসীমউদ্দীনের কবিতা নিয়ে আলোচনা সভা ফুলবাড়ীতে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর মানুষদের মাঝে বকনা গরুর বিতরণ করা হয়েছে তারুণ্যে রাজনৈতিক অধিকার সমাবেশ সফল করার লক্ষে লেমুয়া ইউনিয়ন যুবদলের মিছিল মধুপুরে মাদকাসক্তকে এক বছরের কারাদণ্ড নড়াইলে সাংবাদিককে প্রাণনাশের হুমকি, থানায় জিডি মহিপুরে কলেজ ছাত্রদলের কমিটিতে ছাত্রলীগ নেতা, নিন্দার ঝড় বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী মুক্তিযুদ্ধের প্রজন্ম দলের বগুড়া সারিয়াকান্দি উপজেলা লৌহজংয়ে বাড়িতে ঢুকে মা বোন ও দুই ভাইকে পিটিয়ে জখম

চিলা ইউনিয়নের বৈদ্যমারী ফরেস্ট অফিস সংলগ্ন সুন্দরবন থেকে গাঁজা জব্দ

মোঃ মহিম ইসলাম (বাগেরহাট জেলা প্রতিনিধি)
  • প্রকাশের সময় : মঙ্গলবার, ৬ মে, ২০২৫
  • ১৭১ বার পড়া হয়েছে
মোংলা উপজেলার চিলা ইউনিয়নের বৈদ্যমারী বাজার ফরেস্ট অফিস সংলগ্ন সুন্দরবন থেকে ৪০০ গ্রাম গাঁজা উদ্ধার করেছেন বিএনপি নেতৃবৃন্দ ও স্থানীয় এলাকাবাসী।
৫ মে (সোমবার)বিকাল আনুমানিক ৪ টার সময় বৈদ্যমারী ফরেস্ট অফিস সংলগ্ন এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
এ সময় স্থানীয়রা জানান, মোঃ বাবুল হাওলাদার, মোঃ কামরুল মোছাল্লী, মোঃ রেজা ফরাজিসহ কয়েকজন এলাকাবাসী নিয়মিত পাহারা দিতেন এবং চলাচলের অংশ হিসেবে সুন্দরবনে ঘুরতে গিয়েছিলেন তারা। তখন কয়েকজন সন্দেহ ভাজনকে দেখতে পান। তাদের উপস্থিতি টের পেয়ে ৩-৪ জন ব্যক্তি সুন্দরবনের ভিতরে দৌড়ে পালিয়ে যায়। পরে ওই স্থান থেকে পরিত্যক্ত অবস্থায় একটি প্যাকেটে মোড়ানো ৪০০ গ্রাম গাঁজা উদ্ধার করা হয়। উদ্ধারকৃত গাঁজা পরে মোংলা থানা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়।
মোংলা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বলেন, “স্থানীয়দের সহযোগিতায় আমরা গাঁজার একটি চালান জব্দ করেছি। অভিযুক্তদের শনাক্ত এবং গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
এলাকাবাসীর অভিযোগ বৈদ্যমারী এবং এর আশপাশের এলাকা গুলোতে মাদক ব্যবসা নতুন নয়। বৈদ্যমারী বাজারকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছে গাঁজা ও অন্যান্য মাদকপণ্য বিক্রির রমরমা ব্যবসা। স্থানীয় কয়েকজন যুবক নিয়মিত সুন্দরবনের গহীনে গাঁজা সরবরাহ করে থাকে বলে জানিয়েছেন একাধিক বাসিন্দা। তাদের দাবি, এসব মাদক সুন্দরবনের জলদস্যু বাহিনীর কাছে পৌঁছানো হয়।
আজিজুল ফকির বলেন, আমরা এলাকাকে মাদক মুক্ত দেখতে চাই। যারা এই চক্রের গডফাদার তাদের আইনের আওতায় আনতে প্রশাশনের কঠোর নজরদারী প্রয়োজন। আমরা চাই নিয়মিত টহল এবং নজরদারির মাধ্যমে চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ী, মাদক সেবনকারী, পৃষ্ঠপোষকদের বিরুদ্ধে প্রশাসন কঠিন অবস্থান গ্ৰহণ করে
এ বিভাগের আরো সংবাদ
© দেশ বুলেটিন 2023 All rights reserved
Theme Customized BY ITPolly.Com