1. admin@desh-bulletin.com : নিজস্ব প্রতিবেদক : দৈনিক প্রতিদিনের অপরাধ
মঙ্গলবার, ০৩ জুন ২০২৫, ০৫:২৮ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
নকলাই চামড়া সংরক্ষণ করার জন্য বিভিন্ন কওমি মাদ্রাসা ও এতিমখানায় লবণ বিতরণ কালিয়াকৈর সরকারি কলেজের নাম পরিবর্তনের জারীকৃত প্রজ্ঞাপন প্রত্যাহারের দাবিতে প্রতিবাদ সভাবেশ অনুষ্ঠিত গাজীপুরের শ্রীপুরে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ৪৪তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে আলোচনা সভা, মিলাদ ও দোয়া মাহফিল ৬০০ টাকায় শ্রমিক ভাড়া করে আ.লীগের ঝটিকা মিছিল সাইকেল চাওয়াকে কেন্দ্র করে ভাইয়ের হাতে ভাই খুন ময়মনসিংহ সদরে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকদের সাথে মাসিক সমন্বয় সভা ময়মনসিংহ সদরে জাতীয় পুষ্টি সপ্তাহ-২০২৫ এর উদ্বোধন হোমনায় কৃষি ও গ্রাামীণ রূপান্তর কর্মসূচির পার্টনার কংগ্রেস অনুষ্ঠিত চট্টগ্রামের চন্দনাইশে কোরবানির হাটে বিক্রির উদ্দেশ্যে রাখা তিনটি গরু একরাতে চুরি বানারীপাড়ায় শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে দোয়া মোনাজাত অনুষ্ঠিত

ভোগান্তির আরেক নাম কোভিড ১৯ ভ্যাকসিন পর্ব-১

সজীব সরকার
  • প্রকাশের সময় : বুধবার, ২১ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪
  • ৬১৩ বার পড়া হয়েছে

২০২০ সালের শুরুর দিকে সারাবিশ্বে রাজত্ব করে বেড়িয়েছে যে বস্তুটি তা হচে্ছ করোনা ভাইরাস।একটা সময় ছিল যখন করোনা নামটিই ছিল আতঙ্কের কারণ এবং তা নিয়ে সাধারন মানুষের মধ্যে গুজব ছড়ানো লোকেরও অভাব ছিল না। দেখতে দেখতে পেরিয়ে গেল কয়েকটি বছর এখন করোনা নিয়ে আর আগের মতো আবেগ কাজ না করলেও ভোগান্তি কমার পরিবর্তে বেড়েছে!

শুরুতে করোনার ঢেউয়ে হাজার হাজার মানুষের প্রাণ ভেসে গেলেও আসার আলো দেখতে পেল করোনা ভ্যাকসিন আবিষ্কারের মাধ্যমে।এই ভ্যাকসিন নিয়েও ছিল নানা জল্পনা কল্পনা সাধারণ মানুষের মধ্যে আদৌ ভ্যাকসিন কি তারা পাবে??নাকি মসজিদের রুটি ঐ মোল্লার জন্যই নির্ধারিত??না বাংলাদেশ সরকারের সুদক্ষ পরিচালনার বলে ভ্যাকসিন সহজলভ্য হয় সাধারণ মানুষের জন্যও এমনকি মানুষকে ভয়-ভীতি দেখিয়েও ভ্যাকসিন নেওয়ার জন্য বাধ্য করা হয়েছিল বলে শোনা যায়।যাইহোক দিনশেষে ভ্যাকসিন তো সবাই পেল তাহলে আমার এই ধান বানতে শিবের গীত কেন গাওয়া?গান যেহেতু ধরেছি তারমানে  এর পেছনে কোনো কারণ তো অবশ্যই আছে। চলুন দেখি কী সেই কারন!

করোনা ভ্যাকসিন নেওয়ার পর কারা সেই ভুক্তভোগী??এর উত্তরে বলব যারা দেশের বাহিরে যেতে চান তারা!!সবাই না হলেও প্রায় সবাই।সাধারণ শিক্ষার্থী অর্থাৎ যাদের জাতীয় পরিচয়পত্র ছিল না কিন্তু অনলাইন থেকে একটা ফর্ম নিয়ে স্কুল বা স্কুল নির্ধারিত  নিকটস্থ স্বাস্থ্যকেন্দ্রে গিয়ে হাসতে হাসতে ভ্যাকসিন নিয়ে চলে এসে প্রচার করেছিলেন ভ্যাকসিন নিতে কোনো জাতীয় পরিচয়পত্র লাগে না তারাই এখন কান্না করছেন!!

 এখন যদি কেউ প্রশ্ন করেন সবাই কী কান্না করছেন?? তার উত্তরে আমি বলব—আমরা খাবার খাওয়ার সময় কি সব খাবারই প্লেটের বাহিরে পরে যায়?? নিশ্চয়ই না কিন্তু পরে তো?এটাই হচ্ছে কথা সবাই ভুক্তভোগী না কিন্তু যারা হচ্ছেন তাদের বেশির ভাগই বিদেশগামী। এখন প্রশ্ন হচ্ছে বাকিদের কী সমস্যা নেই তাহলে ??ডাক্তার আপনার রোগ নির্ণয়ের জন্য আপনাকে বলেছে প্রস্রাব নিয়ে জমা দিতে এখন আপনি যদি আপনার প্রস্রাব না নিয়ে অন্য কারো টা জমা দেন তাহলে তো আর আপনার রোগ নির্ণয় করা সম্ভব না।

একইভাবে যাদের প্রয়োজন হচ্ছে তারাই যাচ্ছে এবং জানতে পারছে যে তার ভ্যাকসিন নেওয়ার প্রমাণ অনলাইনে আপডেট হয়নি সুতরাং সে যে ভ্যাকসিন নিয়েছে সেটা প্রমাণ করার জন্য কয়েক জোড়া জুতা ক্ষয় করতে হয় তারপরও সেটা প্রমাণ করা সম্ভব হয় না। কিন্তু বোকা মানুষ সহজ হিসাব বোঝে না জুতার জোড়া ক্ষয় করার থেকে পকেটের টাকা ক্ষয় করা সহজ এবং এতে করে কাজটিও হয়ে যায় সহজে।

এ বিভাগের আরো সংবাদ
© দেশ বুলেটিন 2023 All rights reserved
Theme Customized BY ITPolly.Com