সারা বাংলাদেশে অপারেশন ডেভিল হান্ট চলমান এর মধ্যেই কক্সবাজারে শ্রমিক লীগ নেতা জিয়াবুল ও মামুন কোন ক্ষমতার ইশরায় শান্ত কক্সবাজার কে অশান্ত করার লক্ষ্যে এই আন্দোলন করতেছে, ক্ষণে ক্ষণে রূপ পরিবর্তন করে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন রূপে এরা ফেরত আসতেছে, কিন্তু কোন এক অদৃশ্য শক্তির ইশারায় সে বারবার অধরা থেকে যাচ্ছে, ৫ই আগষ্ট ফ্যাসিষ্ট সরকার পতনের পর থেকে কক্সবাজার শহরে একদুই দিন পরপর এদের এই আন্দোলনের ইন্ধনদাতাদের আইনের আওতায় আনা এখন সময়ের দাবিতে পরিনত হয়েছে । রোহিঙ্গাদের জড়ো করে কিসের আন্দোলন, এখানে উল্লেখ্য যে, তারা যে টমটম লাইসেন্স এর দাবি জানাচ্ছে এটা তো অবৈধ একটা বিষয়, এই আন্দোলনে নেতৃত্ব দান কারী জরিপ আলী নিজে ও তার পরিবারের কাছে অংসখ্য লাইসেন্স ছিল এবং এই ড্রাইভার নামধারীদের ও অনেকের নামে লাইসেন্স ছিল, কিন্তু এরা উচ্চ মূল্যে তা বিক্রি করে এখন আবার বলতেছে ড্রাইভারদের নামে লাইসেন্স দিতে হবে, এ ব্যাপারে কক্সবাজার পৌরসভার সাবেক মেয়র সরওয়ার কামাল বলেন, সোজা কথায় ড্রাইভারের নামে ড্রাইভিং লাইসেন্স হয় কখনো গাড়ির লাইসেন্স হয়না, গাড়ির লাইসেন্স হয় গাড়ির মালিকের নামে, এই বিষয়টা কক্সবাজার জেলা প্রশাসনের বুঝা উচিত ছিল । স্থানীয় জনগনের সাথে কথা বললে নাম না প্রকাশ করার শর্তে বলেন, এদের কে সামনে রেখে প্রশাসনের কিছু লোভি কর্মকর্তা অবৈধ ইনকামের জন্য সড়কের অবৈধ গাড়ি গুলো মাসোহারার বিনিময়ে রেখে তাদের আন্দোলনকে ঢাল হিসেবে ব্যবহার করতেছে, জেলা প্রশাসনের উচিত হবে এখনই এই সহজ বিষয়টা কে জলঘোলা করে ফ্যাসিষ্টদের দোসর রা সরকারের কর্মকান্ডকে বারবার প্রশ্নের মূখে ফেলার সুযোগ না দিয়ে, এখনই দ্রূত ফ্যাসিষ্টদের এই দোসর দের আইনের আওতায় এনে শান্ত কক্সবাজারকে শান্ত রাখার দায়িত্ব কক্সবাজার জেলা প্রশাসন ও জেলা পুলিশসহ সংশ্লিষ্ট সকল আইন শৃংখলা বাহিনীর উপর থাকবে ।