1. admin@desh-bulletin.com : নিজস্ব প্রতিবেদক : দৈনিক প্রতিদিনের অপরাধ
বুধবার, ০৯ এপ্রিল ২০২৫, ০২:৫৬ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
কালিয়াকৈরে পৌর ছাত্রলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক মেরাজ গ্রেফতার পটুয়াখালীতে ৭ দফা দাবীতে প্রাণিসম্পদ এ আই টেকনিশিয়ান কল্যান সমিতির শান্তিপূর্ণ সমাবেশ ও মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হৃদয়ে সৈয়দপুর সংগঠনের নতুন কমিটি গঠন,সভাপতি জোবায়দুল ইসলাম সাধারণ সম্পাদক মোঃ রুবেল বগুড়ার শিবগঞ্জে জমি দখলের অভিযোগ, আতঙ্কে চাকলমা ডাক্তার পাড়ার বাসিন্দা তরিকুল ইসলাম মধ্যনগরে রাজনৈতিক মামলায় ১জন ওয়ারেন্টভূক্ত ৪জন আসামি গ্রেফতার ফিলিস্তিনে গণহত্যার প্রতিবাদে সলঙ্গায় বিক্ষোভ মিছিল স্থানীয় পরিচালক নিয়োগের দাবিতে মানববন্ধ কলারোয়া আলিয়া মাদ্রাসায় দাখিল পরীক্ষার কক্ষ পরিদর্শকদের প্রস্তুতি মূলক সভা ইসলামিক আন্দোলন বাংলাদেশ সরিষাবাড়ী উপজেলা শাখার দ্বিবার্ষিক সম্মেলন টঙ্গীবাড়িতে এতিম চাচাতো ভাইয়ের নির্মানাধীন ঘর ভেঙ্গে দিল সেন্টু শিকদার

কোটা সংস্কারের দাবিতে রুয়েট শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ মিছিল

ফজলে রাব্বী পরশ 
  • প্রকাশের সময় : সোমবার, ৮ জুলাই, ২০২৪
  • ২৩১ বার পড়া হয়েছে

কোটা পদ্ধতি সংস্কারের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল করেছে রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (রুয়েট) সাধারণ শিক্ষার্থীরা। প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণির সরকারি চাকরিতে ৩০ শতাংশ মুক্তিযোদ্ধা কোটাসহ ৫৬ শতাংশ কোটা পুনর্বহালের আদেশের বিরুদ্ধে আন্দোলনে করছেন তারা।

সোমবার (৮ জুলাই) বেলা ১১টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের লাইব্রেরীর সামনে বিভিন্ন রকম প্লেকার্ড নিয়ে তারা জড়ো হোন। তারপর সেখান থেকে বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে তালাইমারি হয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল ফলকে অবস্থান করেন তারা।এসময় ‘দফা এক দাবি এক, কোটা নট কামব্যাক’, ‘জেগেছে রে জেগেছে রূয়েটবাসী যেগেছে’, ‘সংবিধান পরিপন্থী কোটা ব্যবস্থা নিপাত যাক’, ‘স্বাধীন বাংলায় বৈষম্যের ঠাই নাই’ , ‘হয় যদি কোটার চাষ পড়বো কেন বারো মাস’, ‘আঠারোর হাতিয়ার গর্জে উঠুক আরেকবার’ , ‘সারা বাংলায় খরব দে কোটা প্রথার কবর দে’ এমনসব স্লোগান দেন শিক্ষার্থীরা।

আন্দোলনে ইন্ডাস্ট্রিয়াল অ্যান্ড প্রোডাকশন ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থী তানভীর আহমেদ ইমন বলেন, আমরা মূলত কোটা সংস্কারের দাবিতে এখানে এসেছি। বিভিন্ন রকম কোটার কারণে আমাদের মধ্যে বৈষম্য সৃষ্টি হচ্ছে। বাংলাদেশের সরকারি চাকরিতে কোটার প্রভাব অনেক বেশি। আমরা কোটা বাতিল চায় না কিন্তু চাই এটা সংস্কার করা হোক। ১০% মুক্তিযোদ্ধা আর বাকি ১০% অন্যান্য কোটা থাকলে ভালো হয়। যাদের আসলেই প্রয়োজন শুধুমাত্র তাদেরকেই কোটার আওতায় আনা উচিত। প্রতিবন্ধী বা উপজাতিদের কোটা দেওয়া যায় ‌।

টেক্সটাইল প্রোডাকশন ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থী ফাহাদ বিন ইউসুফ জানান, ১৯৭২ যখন আমাদের সংবিধানে কোটা আসা হলো এটা ছিলো অস্থায়ী। যেখানে সংবিধানের ২৮(৪) নং বলা হয়ে হয়েছে যারা পিছিয়ে পরা জনগোষ্ঠী শুধু তাদের জন্য এ কোটা বরাদ্দ থাকবে। থার্ড জেনারেল কখনোই পিছিয়ে পরা জনগোষ্ঠী বলা যায় না।তিনি আরো বলেন, আমরা ২০১৮ সালের যে আন্দোলন ছিল এটা কোটা সংস্কার আন্দোলন ছিল নট কোটা বাতিলের আন্দোলন। কিন্তুু বর্তমানে সরকারি চাকুরী যে কোটা করা হয়েছে এটা পুরাটায় সংবিধান অনুযায়ী অবৈধ।

সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থী নাবিল ফাহমিদ বলেন, ক্যাম্পাস বন্ধ থাকায় আমাদের শিক্ষার্থীরা অনেকে ক্যাম্পাসে আসেননি যার কারণে আমরা আন্দোলনটা শুরু করতে পারিনি। সবাইকে এক করতে আমাদের একটু দেরি হয়ে গেল আন্দোলন শুরু করতে। আমাদের আন্দোলন আপাতত একদিনের জন্য ছিল এরপরে আমরা শিক্ষার্থীদের প্রতিক্রিয়া দেখবো। যদি শিক্ষার্থীদের আগ্রহ থাকে তাহলে পরবর্তীতে আমরা আবারো আন্দোলনে নামবো।

এ বিভাগের আরো সংবাদ
© দেশ বুলেটিন 2023 All rights reserved
Theme Customized BY ITPolly.Com