রবিবার (১৪ জানুয়ারি ২০২৪) দিকে রাত ১১ টার দিকে বোয়ালখালী কর্ণফুলী নদীর উপর দিয়ে কালুরঘাট ফেরিঘাটে পথচারী যাত্রীদের দিশেহারা দুর্ভোগে পরেন।
গত (১ আগস্ট) থেকে কালুরঘাট সেতুর সংস্কার কাজ শুরু হয়। দোহাজারী-কক্সবাজার রুটে ট্রেন যোগাযোগ চালুর আগেই সেতুটির শক্তি বৃদ্ধির লক্ষ্যে কালুরঘাট সেতুটির সংস্কার করা হচ্ছে। বর্তমানে সেতু দিয়ে যানচলাচল বন্ধ রয়েছে। সেতুর নিচে ফেরি দিয়ে যানবাহন চলাচল করছে। এতে চরম ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে চালক ও যাত্রীদেরকে।
(৩১ অক্টোবর)২০২৩ইংরেজি তারিখে মধ্যে সেতুর সংস্কার কাজ শেষ করার কথা ছিল। তবে এখন আরও কয়েকমাস বাড়তি সময় লাগতে পারে বলে জানিয়েছেন রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলের প্রধান প্রকৌশলী মো. আবু জাফর মিঞা।চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রেল যোগাযোগ শুরুর আগে
সংস্কার কাজের জন্য তিন মাসের জন্য কালুরঘাট সেতু
বন্ধ করে দেওয়া হয় গত মঙ্গলবার (২৫জুলাই ২০২৩) দুপুরে নদীর ওই
অংশ পারাপারের জন্য চালু করা হয় ফেরি।
এমধ্যে ৩টি ফেরি সেতুর নিচে রাখা হয়েছে। দুইটি ফেরি
চলাচল করবে। অপরটি রিজার্ভে থাকবে।
দিনেই ২টি ফেরি চালু থাকলে
এবং রাত ১০টার পর ১টি ফেরি চালু রাখে এই ফেরি পূর্ব পাড় থেকে যানবাহন পুরো করে আনতে এক থেকে দের ঘন্টা সময় লাগে, পরে শহর ফেরার বিভিন্ন পেশাদার কর্মজীবী, ব্যবসায়িক জনসাধারণগন ফেরিঘাটে এসে দুর্ভোগে পরেন। পরে দেখা যায় ফেরি অন্য পাড় থেকে ফেরি আসতে দেরি হলে পদচারীরা পানির বোটের করে চলে যাওয়া সুযোগ সুবিধা ছিলো।
ফেরিঘাটে পানির বোটের মাঝি আলী হোসেন বলেন, ফেরির কতৃপক্ষের ইজারাদার আমরিন এন্ড ব্রাদার্সের প্রতিষ্টাতা আলহাজ্ব মুনছুর আলম পাপপি সাহেবে সিদ্ধান্ত মতে পানির বোট চলাচলের সময় সকাল ১০ টা হতে রাত ১০টার প্রযন্ত নির্ধারিত সময় করা হয়েছে। একারণে পানির বোট বন্ধ থাকায় পথচারীরা দিশেহারা হয়ে শত লোকজন নিজের ঝুকিপূর্ণ নিয়ে অনিরাপদ ভাবে সংস্কারকৃত কালুরঘাটে সেতুর উপর দিয়ে যাত্রীদের চলাচল করতে থাকে।
রেলওয়ের সূত্রে আরো জানা গেছে, গত ১৮ জুন বুয়েটের পরামর্শ অনুযায়ী সেতুটি মেরামতের জন্য রেলওয়ের সাথে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ম্যাক্স ইনফ্রাস্ট্রাকচার লিমিটেডের চুক্তি স্বাক্ষর হয়। ৫৫ কোটি টাকা ব্যয়ে শতবর্ষী জরাজীর্ণ এই সেতু সংস্কার
করা হবে। এবং সেতু সংস্কার ও নবায়নের পাশাপাশি নির্মাণ করা হবে পথচারী যাত্রীদের পারাপারের জন্য নতুন ভাবে পৃথক একটি ওয়াকওয়ে।
৩ মাসে যেখানে সেতুর সংস্কার নির্মাণ কাজ শেষ করার কথা ছিল। প্রায় ৭ মাসেও সেতুর পথচারীদের পারাপারের ওয়াকওয়ে চলাচল রাস্তা হয়নি।
পথচারীরা বলেন
কালুঘাটে সংস্কারের নির্মাণকৃত সেতুর উপর দিয়ে বর্তমানে চট্টগ্রাম হতেই দোহাজারী,কক্সবাজার ভারি ট্রেন চলাচল করেন এবং চাঁদগাঁও, বোয়ালখালী, পটিয়া দক্ষিণ চট্রলার প্রতিদিন হাজারও মানুষ চলাচল করে।
কিন্তু এখনও পযন্ত সেতুর পাশাপাশি পথচারীদের চালাচলে ওয়াকওয়ে রাস্তা করা হয়নি জনজীবনে অনেক কষ্টে দুর্ভোগে মধ্যে আছে বলেন।