1. admin@desh-bulletin.com : নিজস্ব প্রতিবেদক : দৈনিক প্রতিদিনের অপরাধ
শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ১১:৫১ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
মাগুরা চৌরঙ্গী মেড়ে অবস্থিত মাগুরা প্রেসক্লাবের অভিষেক অনুষ্ঠান ২০২৪ লালমনিরহাটে বাবু গয়েশ্বর চন্দ্র রায় চৌধুরী বলেন মানুষ সংস্কার বুঝে না, বুঝে শুধু উন্নয়ন রাজশাহীর গোদাগাড়ীতে জুলাই-আগষ্টে গণঅভ্যুস্থানে আহত ও শহীদদের স্মরণে স্মরণ সভা অনুষ্ঠিত দুপচাঁচিয়া যাত্রী ছাউনীর বেহাল অবস্থা তারেক রহমান ও শাহ্ মোফাজ্জল হোসেন কায়কোবাদের মামলা প্রত্যাহার না করলে আন্দোলনের ও বৃহত্তর কর্মসূচির হুমকি হিন্দু সম্প্রদায়ের ৬৫তম রুহিয়া আজাদ মেলা উদ্বোধন দৌলতপুরে চাচাতো ভাইয়ের লাঠির আঘাতে মাছ ব্যবসায়ীর মৃত্যু শেখ হাসিনা বাকশাল তৈরি করতে চেয়েছিলেন, ভেবেছিলেন গণতন্ত্রের মোড়কে বাকশাল চলবে শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হরিরামপুর ইউনিয়নে পন্থি ভূমি দস্যুকর্তৃক ৫ লক্ষ টাকার বাগানের গাছ কর্তনের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন

চলতি বছরেই ১৪ ডিসেম্বরকে জাতীয় দিবস হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করা হবে বলে জানিয়েছেন মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক

আনন্দ রায়
  • প্রকাশের সময় : বৃহস্পতিবার, ১৪ ডিসেম্বর, ২০২৩
  • ৭৮ বার পড়া হয়েছে
চলতি বছরেই ১৪ ডিসেম্বরকে জাতীয় দিবস  হিসেবে  অন্তর্ভুক্ত  করা  হবে  বলে  জানিয়েছেন  মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী
আ ক ম মোজাম্মেল হক।মন্ত্রী জানান, পরবর্তী ক্যাবিনেট মিটিংয়ে জাতীয় দিবস হিসেবে তালিকাভুক্ত হবে শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস।
বৃহস্পতিবার (১৪ ডিসেম্বর) শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবসে শ্রদ্ধা জানানো শেষে তিনি এ মন্তব্য করেন।শ্রদ্ধা জানানো শেষে বুদ্ধিজীবীদের তালিকা তৈরির বিষয়ে মন্ত্রী বলেন, গতকালও এ বিষয়ে আমাদের মিটিং হয়েছে। আশা করছি ২৬ মার্চের আগে তা সম্পন্ন হবে। আবেদনও যাচাই-বাছাইয়ের কাজ চলছে।
যুদ্ধাপরাধীদের তালিকা তৈরি প্রসঙ্গে তিনি বলেন, যুদ্ধাপরাধীদের একটা সংখ্যা আছে। সুনির্দিষ্ট অভিযোগ থাকলে বিচারও করা হচ্ছে। তবে যারা রাজাকার ও আলবদর ছিল তাদের সংখ্যা অনেক। তাদের সবার বিচার করা হয়নি। এসব যুদ্ধাপরাধীদের তালিকা প্রণয়নে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটির সভাপতি শাজাহান খানের নেতৃত্বে কমিটি গঠন করা হয়েছে। তবে তালিকা তৈরির কাজ এখনো সম্পন্ন হয়নি।প্রসঙ্গত, একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে বাংলাদেশ যখন বিজয়ের দ্বারপ্রান্তে ঠিক তখন ১৪ ডিসেম্বর পাকিস্তানি সেনাবাহিনী ও তাদের সঙ্গে রাজাকার, আলবদর, আলশামস বাহিনী শেষ ঘৃণ্যতায় মেতে ওঠে।
ভবিষ্যৎ বাংলাদেশকে সম্পূর্ণ মেধাশূন্য করার নীল নকশায় শিক্ষাবিদ, গবেষক, চিকিৎসক, প্রকৌশলী, সাংবাদিক, কবি ও সাহিত্যিকদের চোখ বেঁধে বাড়ি থেকে ধরে নিয়ে তাদের নির্যাতনের পর হত্যা করে।
পরিকল্পিত হত্যাযজ্ঞের পরবর্তীতে ঢাকার মিরপুর, মোহাম্মহপুরের রায়েরবাজারসহ বিভিন্ন স্থানে গণকবরে তাদের মৃতদেহ পাওয়া যায়। সেই থেকে ১৪ ডিসেম্বর বাংলাদেশে শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত হয়।
এ বিভাগের আরো সংবাদ
© দেশ বুলেটিন 2023 All rights reserved
Theme Customized BY ITPolly.Com