1. admin@desh-bulletin.com : নিজস্ব প্রতিবেদক : দৈনিক প্রতিদিনের অপরাধ
রবিবার, ১৩ এপ্রিল ২০২৫, ০৭:২০ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
এলো বৈশাখ -লেখকঃ বাবুল আকতার নাসিরনগর উপজেলা বিএনপির ঈদ পূর্ণমিলনী অনুষ্ঠান পীরগঞ্জে অস্বাস্থ্যকর আইসক্রিম তৈরিতে স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে মানুষ প্রেমিকার গর্ভে থাকা ছয় মাসের সন্তান কে গর্ভপাত ঘটিয়ে হত্যা করে লাশ গুমের অভিযোগ প্রেমিকের বিরুদ্ধে সরকারের কোনো নিয়ম নাই জনগণের ক্ষতি করার,৭০ বছরের বৃদ্ধ লাঠি ভোর করে এসে এমন বক্তব্য দিলেন নানা আয়োজনে, উৎসাহ ও উদ্দীপনা মধ্য দিয়ে পিরোজপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪র্থ বর্ষপূর্তি দিবস উদযাপিত মাগুরার শ্রীপুরে এসিল্যান্ডের হস্তক্ষেপে বন্ধ হলো খাস জমির উপর অবৈধ ঘর নির্মন ঈশ্বরদীর দাশুড়িয়াতে সিএনজি স্ট্যান্ড দখল নিয়ে বিএনপির দুই গ্রুপের ফের সংঘর্ষ, ইউনিয়ন বিএনপির সহ সভাপতি মনোয়ারুল ইসলাম (৪৫) গুলিবিদ্ধ পবিপ্রবিতে কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষা শান্তিপূর্ণ পরিবেশে অনুষ্ঠিত বাগাতিপাড়ায় গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

রাজশাহীতে শিক্ষার্থীদের নাম, ছবি,ও স্বাক্ষর জালিয়াতি করে কলেজের প্রভাষকের এমপিও ভুক্ত করার অভিযোগ

Shakil Khan
  • প্রকাশের সময় : বৃহস্পতিবার, ১০ এপ্রিল, ২০২৫
  • ২০ বার পড়া হয়েছে

রাজশাহী নগরীর শহীদ মামুন মাহমুদ পুলিশ লাইন্স স্কুল অ্যান্ড কলেজের পরিসংখ্যান বিভাগের প্রভাষক মো. মানিক উদ্দিনকে এমপিওভুক্ত করার ক্ষেত্রে জালিয়াতির অভিযোগ উঠেছে প্রতিষ্ঠানটির ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ শফিকুল ইসলামের বিরুদ্ধে। তিনি রিটায়েড করার পরেও মৌখিক ভাবে বর্তমানে ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষের দায়িত্ব পালন করে আছেন। স্থানীয় বাসিন্দা ও কলেজটির প্রাক্তন শিক্ষার্থী হাবিবুর রহমান রাজু এ বিষয়ে মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড (মাউশি) রাজশাহী আঞ্চলিক পরিচালকের কাছে লিখিত অভিযোগ দাখিল করেছেন। অভিযোগে বলা হয়, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের জনবল কাঠামো অনুযায়ী, ইন্টারমিডিয়েট কলেজে ন্যূনতম ৬০ জন শিক্ষার্থী থাকতে হবে এমপিওভুক্তির জন্য। অথচ উক্ত কলেজে প্রথম বর্ষে ১ জন ও দ্বিতীয় বর্ষে ৩ জন—মোট ৪ জন শিক্ষার্থী ভর্তি থাকলেও, অধ্যক্ষ শফিকুল ইসলাম নকল তালিকা তৈরি করে ৬৫ জন শিক্ষার্থীর নাম, ছবি ও স্বাক্ষর জাল করে মোঃ মানিক উদ্দিন কে প্রভাষক এমপিওভুক্ত করেন। বেশ কিছু শিক্ষার্থীরা নিজেও জানেনা যে তারা পরিসংখ্যান বিভাগে শিক্ষার্থী। তাদের স্বাক্ষর, ছবি,জাল করা হয়েছে। কারো ছেলের জায়গায় মেয়ের ছবি দিয়েছে, শিক্ষার্থীর জায়গায় কার বাবা ও মায়ের স্বাক্ষর জাল করেছে। এক শিক্ষার্থীর নাম তাসমিয়া কেয়া, মাতার নাম তানিয়া সুলতানা , শিক্ষার্থীর স্বাক্ষরের জায়গায় দেখা যায় তার মাতা তানিয়ার স্বাক্ষর। শিক্ষার্থী বলে এটা আমার স্বাক্ষর না আমার নাম এর জায়গায় আমার আম্মার নাম স্বাক্ষর করা আছে। এ ব্যাপারে সে কোন কিছুই জানেনা। অভিযোগে আরও বলা হয়, এই ঘটনায় তথ্য গোপন, প্রতারণা ও অবৈধ লেনদেনের মাধ্যমে রাষ্ট্রীয় অর্থ অপচয় হয়েছে। বিষয়টি তদন্ত করে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের অনুরোধ জানানো হয়েছে। অভিযোগের বিষয়ে অধ্যক্ষ শফিকুল ইসলামের সঙ্গে যোগাযোগ করতে গেলে তিনি সাংবাদিকদের এড়িয়ে যান। পরবর্তীতে সংক্ষিপ্ত প্রতিক্রিয়ায় তিনি বলেন, “আমি এখন ব্যস্ত, পরে নথিপত্র দেখে জানাবো।” অভিযোগের পরেও তিনি বহাল তবিয়তে দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন, যা প্রশাসনিক প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে।

এ বিভাগের আরো সংবাদ
© দেশ বুলেটিন 2023 All rights reserved
Theme Customized BY ITPolly.Com