মহান স্বাধীনতার ঘোষক শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের ৪৪ তম শাহাদাত বার্ষিকী উপলক্ষে সুন্দরগঞ্জ উপজেলা বিএনপির আয়োজনে দলীয় কার্যালয়ে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়।
৩০ মে শুক্রবার উক্ত আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন সুন্দরগঞ্জ উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক জনাব বাবুল আহমেদ ,উপজেলা বিএনপির সদস্য সচিব ও গাইবান্ধা জেলা বিএনপির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, ২৯ গাইবান্ধা ১ আসনের গণমানুষের নেতা জনাব মাহমুদুল ইসলাম প্রামানিক মাহমুদ। উপস্থিত ছিলেন উপজেলা যুবদলের আহ্বায়ক জনাব আব্দুর রহমান ,সদস্য সচিব আলম জামান মিন্টু, স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক গোলাম আযম সরকার ,সদস্য সচিব মতিয়ার রহমান, শান্তিরাম ইউনিয়ন বিএনপির আহবায়ক লেলিন মিয়া,সুন্দরগঞ্জ উপজেলা বিএনপির যুগ্ন আহবায়ক ও শান্তিরাম ইউনিয়ন বিএনপির সদস্য সচিব আসাদুজ্জামান খন্দকার মাসুদ, বামনডাঙ্গা ইউনিয়ন বিএনপির আহবায়ক গফফার মোল্লা, উপজেলা বিএনপি’র যুগ্ম আহবায়ক ও তারাপুর ইউনিয়ন বিএনপির সদস্য সচিব শাহ কিবরিয়া নয়ন, সর্বানন্দ ইউনিয়ন বিএনপির আহবায়ক আবু তাহের আলম। সুন্দরগঞ্জ উপজেলা তাঁতীদলের আহ্বায়ক জনাব রাশেদুল হক খন্দকার রতন, সদস্য সচিব জনাব ফিরোজ কবির, উপজেলা ওলামাদলের সভাপতি শহিদুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম সহ অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।
শহীদ প্রেসিডেন্স জিয়াউর রহমানের, রূহের মাগফেরাত কামনা করে।
জনাব মাহমুদুল ইসলাম প্রামানিক বলেন,
শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান বাংলাদেশের ইতিহাসে এক মহান রাষ্ট্রনায়ক। তার সততা, নিষ্ঠা, গভীর দেশপ্রেম, পরিশ্রম প্রিয়তা, নেতৃত্বের দৃঢ়তা প্রভৃতি গুণাবলি এদেশের গণমানুষের হৃদয়কে স্পর্শ করেছিল। একজন পেশাদার দেশ প্রেমিক সৈনিক ছিলেন তিনি।
শহীদ রাষ্ট্রপতি (বীর উত্তম)ও বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমান। ১৯৮১ সালের ৩০ মে (৪৫ বছরে) চট্টগ্রাম সার্কিট হাউসে সেনাবাহিনীর কিছু বিপথগামী সদস্যের হাতে তিনি প্রাণ হারান।