1. admin@desh-bulletin.com : নিজস্ব প্রতিবেদক : দৈনিক প্রতিদিনের অপরাধ
বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ০৬:৪১ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
শিক্ষা ও গবেষণার মান উন্নয়নে রাবি শিবির সভাপতির ৩ প্রস্তাব ঠাকুরগাঁওয়ে সাংস্কৃতিক সংগঠনের সাথে মতবিনিময় সভা জামালপুরে মির্জা আজম সহ ২০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের বৈষম্যবিরোধী হামলা মামলায় নড়াইলে আ’লীগের সভাপতিকে কারাগারে প্রেরণ ক্ষেত থেকে আনা কৃষকের পণ্য সুলভ মুল্যে জনগণের মাঝে বিক্রির জন্য পঞ্চগড়ে ন্যায্য মুল্যের বাজারের উদ্বোধন করা হয়েছে প্রবাল দ্বীপ সেন্টমার্টিন যাওয়ার ট্রাভেল পাস যেইভাবে পাবেন বেরোবিতে ” গ্রিন ক্যাম্পাস ক্লিন ক্যাম্পাস” কর্মসূচি পালিত বর্ণিল আয়োজনে ফরিদগঞ্জে বিউটিফুল ধানুয়ার ১০ম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন এগার কলেজে নতুন অধ্যক্ষ উচ্চশিক্ষায় গুণগত মান নিশ্চিত করা প্রয়োজন: উপাচার্য

ফরিদপুরে বেসরকারী হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সংখ্যা ২৪২ টি অবৈধ সংখ্যা অনেক

নাজিম বকাউল
  • প্রকাশের সময় : মঙ্গলবার, ৪ জুন, ২০২৪
  • ১০৭ বার পড়া হয়েছে
ফরিদপুরে ব‍্যাঙ্গের ছাতার মতো গড়ে উঠেছে বেসরকারী হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার। সিভিল সার্জন অফিসের তথ্য অনুযায়ি জানা যায়, ফরিদপুর সদরে হাসপাতালের সংখ্যা  ৪০ টি আর ডায়াগনস্টিক সেন্টার ৭৫ টি। চরভদ্রাসন উপজেলায় ১টি ডায়াগনস্টিক সেন্টার, সদরপুর উপজেলায় হাসপাতাল   টি আর ডায়াগনস্টিক সেন্টার ১ টি।
ভাংগা উপজেলায় ৮টি হাসপাতাল, ১৬টি ডায়াগনস্টিক সেন্টার৷ নগরকানদা উপজেলায় ১টি হাসপাতাল ও ৩টি ডায়াগানস্টিক সেন্টার।সালথা উপজেলায় ৪টি ডায়াগনস্টিক সেন্টার। আলফাডাঙ্গায় উপজেলায় ৫টি হাসপাতাল আর ১০টি ডায়াগনস্টিক সেন্টার। বোয়ালমারী উপজেলায় ১১টি হাসপাতাল, ১৬টি ডায়াগনস্টিক সেন্টার এবং  মধুখালী উপজেলায় ৭টি হাসপাতাল আর ১৪টি ডায়াগনস্টিক সেন্টার রয়েছে। সিভিল সার্জন অফিসের প্রধান সহকারী সরদার জালাল জানান,  উপরোক্ত হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার থাকার পরেও আরো অপেক্ষায় আছে ২টি হাসপাতাল ও ১২টি ডায়াগনস্টিক সেন্টারের।
তবে,অপেক্ষামান হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার গুলো এখন চালু অবস্থায় আছে।বিশ্বস্ত সূত্রে জানা যায়,  একটি হাসপাতাল বা ডায়াগনস্টিক সেন্টার চালু করার পৃর্বে স্বাস্থ্য বিভাগ সহ ৭ প্রতিষ্ঠান থেকে অনুমতি নিতে হবে। ঐ প্রতিষ্ঠান গুলো অনুমোদন দিলে  কাগজ পত্র যাছাই বাছাই করে সঠিক থাকলে জেলার সিভিল সার্জন স্বাস্থ্য বিভাগের ক্লিনিক ও হাসপাতাল পরিচালক এর নিকট পাঠাবে। তার  জেলার সিভিল সার্জনের তদন্ত কমিটির যাছাই বাছাইয়ে কাগজ পত্র ঠিক থাকলে অনুমোদন দিবে এবং অনুমোদন পাওয়ার পর হাসপাতাল  বা ক্লিনিক চালু করতে পারবে। ৭টি অনুমোদনের মধ্যে অন‍্যতম গুলো হচ্ছে পরিবেশ অধিদপ্তর ও  ফায়ার সার্ভিস এর কাগজ ।
অভিযোগ রয়েছে,জেলার সিভিল সার্জনের নিকট আবেদন করেই হাসপাতাল ও ক্লিনিক গুলো ব‍্যবসা শুরু করে দেয় এবং এদের সহযোগিতা করে জেলার স্বাস্থ্য বিভাগের কিছু কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা ।
এ বিষয়ে পরিবেশ অধিদপ্তর ও ফায়ার সার্ভিস অফিসের কর্মকর্তারা জানান, কয়েকটি হাসপাতাল ও ক্লিনিকের অনুমোদন আছে আমাদের। বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানের অনুমোদন নেই। আইনের চোখে তারাঅবৈধ প্রতিষ্ঠান। নাম প্রকাশ না করার শর্তে পরিবেশ অধিদপ্তরে এক কর্মকর্তা জানান,  স্বাস্থ্য বিভাগের কর্মকর্তারা জানে পরিবেশ অধিদপ্তরে অনুমোদন ছাড়া লাইসেন্স দেওয়া যাবে না, তারপরে ও স্বাস্থ্য বিভাগ লাইসেন্স বা অনুমোদন দিয়ে দেয়।
এতে আমাদের কিছুই করার থাকে না। বতর্মানে দেখা যায় অবৈধভাবে গড়ে উঠা প্রতিষ্ঠান গুলোতে বৈধ ডাক্তার চেম্বারে বসে বৈধ করে দিচ্ছে।ফরিদপুরের সুধী মহলের প্রশ্ন ফরিদপুর জেলায় ১টি মেডিকেল কলেজ  হাসপাতাল ও ৯টি উপজেলায় ৯টি হাসপাতাল থাকা সত্বেও কেন প্রায় ৩ শত হাসপাতাল ও ক্লিনিক থাকতে হবে ?  এছাড়া  সরকারি হাসপাতালের ডাক্তারা সঠিক ভাবে হাসপাতালে রোগি দেখার সময় দেয় না। ফলে বাধ্য হয়ে ডাক্তারদের অবৈধভাবে গড়ে উঠা  হাসপাতালের চেম্বারে যেতে হয়।
এ বিভাগের আরো সংবাদ
© দেশ বুলেটিন 2023 All rights reserved
Theme Customized BY ITPolly.Com