1. admin@desh-bulletin.com : নিজস্ব প্রতিবেদক : দৈনিক প্রতিদিনের অপরাধ
শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৫, ০৮:১০ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
কয়রায় ব্যবসায়ীদের অঙ্গীকার: পলিথিন-প্লাস্টিক দূষণ রুখতে একাট্টা হওয়ার বার্তা উপজেলা রামগতিতে অবৈধ ইটভাটার রমরমা ব্যবসা মোংলায় বজ্রপাতে মৃত্যু এক নির্ভীক কলম সৈনিক সাংবাদিক আবু হাসানের মৃত্যু মুরাদনগরে এসএসসি পরীক্ষায় নকল সরবরাহের দায়ে যুবকের কারাদণ্ড আমদানি বন্ধের অজুহাতে হিলিতে বেড়েছে চালের দাম,বিপাকে পাইকাররা পলাশবাড়ীতে এসএসসি পরীক্ষা কেন্দ্র থেকে প্রক্সি পরীক্ষার্থী আটক গাজীপুরের পিরুজালীতে জোরপূর্বক গাছ কর্তন ও বিক্রির অভিযোগ শূন্য রেখায় বিএসএফ এর কাঁটাতারের বেড়া দেওয়ার চেষ্টা ও বিজিবি’র বাধা প্রদান বাঁচতে চায় ক্যান্সারে আক্রান্ত মেধাবী ছাত্র আজিজ

যশোরে জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতির বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি মামলায় চার্জশিট

যশোর জেলা প্রতিনিধি মোঃ জুম্মান হোসেনঃ
  • প্রকাশের সময় : সোমবার, ৭ এপ্রিল, ২০২৫
  • ২২ বার পড়া হয়েছে
চাঁদাবাজির অভিযোগে যশোর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শহিদুল ইসলাম মিলন এবং শাহিনুর রহমান শাহিনের বিরুদ্ধে আদালতে চার্জশিট দিয়েছে পুলিশ। কোতোয়ালি থানা পুলিশের পরিদর্শক (তদন্ত) কাজী বাবুল হোসেন সম্প্রতি এ চার্জশিট আদালতে দাখিল করেন। চার্জশিটে শহরের ঘোপ জেল রোডের এনায়েত আলীর ছেলে শাহিনুর রহমান শাহিনকেও অভিযুক্ত করা হয়েছে।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, শহরের জজ কোর্ট মার্কেট এলাকায় হকারদের কাছ থেকে নিয়মিত চাঁদা তুলছিলেন শহিদুল ইসলাম মিলন ও শাহিন। ২০২৪ সালের ৬ অক্টোবর সন্ধ্যায় শাহিন চাঁদা আদায়ের জন্য সেখানে গেলে হকারদের সঙ্গে তর্কবিতর্কে জড়িয়ে পড়েন। হকারদের আপত্তিতে পাশে থাকা নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-২-এর পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) ও জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য অ্যাডভোকেট মুস্তাফিজুর রহমান মুকুল সেখানে উপস্থিত হয়ে শাহিনকে চাঁদা তোলার বিষয়ে নিষেধ করেন।
এতে ক্ষুব্ধ হয়ে শাহিন জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি শহিদুল ইসলাম মিলনকে ফোন করে ডেকে আনেন। মিলন ঘটনাস্থলে এসে পুনরায় বাকবিতণ্ডায় জড়িয়ে পড়েন। পরে পুরাতন কসবা পুলিশ ফাঁড়ির এসআই হেলালুজ্জামান উপস্থিত হয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন এবং রাত ৯টায় ফাঁড়িতে উভয় পক্ষকে ডেকে মীমাংসার চেষ্টা করেন।
কিন্তু সেখানে গিয়েও উত্তেজনা বাড়ে। একপর্যায়ে শহিদুল ইসলাম মিলন তার সঙ্গে থাকা শর্টগান দিয়ে মুস্তাফিজুর রহমান মুকুলকে চড়-থাপ্পড় মারেন এবং গুলি করার হুমকি দেন। এরপর অ্যাডভোকেট মুস্তাফিজ আদালতে মামলা দায়ের করেন।
প্রথমে মামলাটি তদন্ত করেন কোতোয়ালি থানার তৎকালীন পরিদর্শক (তদন্ত) কেএম শফিকুল আলম। পরে তার বদলির পর বর্তমান তদন্ত কর্মকর্তা কাজী বাবুল হোসেন তদন্ত শেষ করে আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন।
এ বিভাগের আরো সংবাদ
© দেশ বুলেটিন 2023 All rights reserved
Theme Customized BY ITPolly.Com