1. admin@desh-bulletin.com : নিজস্ব প্রতিবেদক : দৈনিক প্রতিদিনের অপরাধ
শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫, ০৫:০৫ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
কয়রায় ব্যবসায়ীদের অঙ্গীকার: পলিথিন-প্লাস্টিক দূষণ রুখতে একাট্টা হওয়ার বার্তা উপজেলা রামগতিতে অবৈধ ইটভাটার রমরমা ব্যবসা মোংলায় বজ্রপাতে মৃত্যু এক নির্ভীক কলম সৈনিক সাংবাদিক আবু হাসানের মৃত্যু মুরাদনগরে এসএসসি পরীক্ষায় নকল সরবরাহের দায়ে যুবকের কারাদণ্ড আমদানি বন্ধের অজুহাতে হিলিতে বেড়েছে চালের দাম,বিপাকে পাইকাররা পলাশবাড়ীতে এসএসসি পরীক্ষা কেন্দ্র থেকে প্রক্সি পরীক্ষার্থী আটক গাজীপুরের পিরুজালীতে জোরপূর্বক গাছ কর্তন ও বিক্রির অভিযোগ শূন্য রেখায় বিএসএফ এর কাঁটাতারের বেড়া দেওয়ার চেষ্টা ও বিজিবি’র বাধা প্রদান বাঁচতে চায় ক্যান্সারে আক্রান্ত মেধাবী ছাত্র আজিজ

স্ত্রীর করা মামলায় স্বাস্থ্য কর্মকর্তা সোহেল রানাকে কারাগারে

মোঃমফিজুল ইসলাম,স্টাফ রিপোর্টার,নীলফামারী:
  • প্রকাশের সময় : বুধবার, ১৬ এপ্রিল, ২০২৫
  • ৩২ বার পড়া হয়েছে
স্ত্রীর দায়ের করা মামলায় জামিন না পেয়ে জেল হাজতে পাঠানো হয়েছে অভিযুক্ত স্বামী সোহেল রানাকে। মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে দায়েরকৃত মামলায় আদালতে হাজিরা দিয়ে জামিন আবেদন করলে শুনানি শেষে বিচারক তা নামঞ্জুর করে তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
নীলফামারী জেলার ডিমলা উপজেলার পূর্ব ছাতনাই কলোনী মিয়াপাড়া এলাকার মৃত আমির উদ্দিনের ছেলে সোহেল রানা। তিনি পেশায় একজন স্বাস্থ্য কর্মকর্তা হিসেবে ডিমলা উপজেলায় কর্মরত আছে।
মামলা সূত্রে জানা যায়, প্রায় ১৩ বছর আগে ভুক্তভোগী হানিফা আক্তার ইতির সঙ্গে সোহেল রানার পারিবারিক প্রস্তাবের মাধ্যমে বিয়ে হয়। বিয়ের সময় ইতির বাবা নগদ অর্থসহ প্রায় ১০ লাখের অধিক টাকার যৌতুক দেন। কিন্তু বিয়ের পর থেকেই সোহেল রানা আরও ৫ লাখ টাকা যৌতুক দাবি করতে থাকেন।
ভুক্তভোগী ও তার পরিবার যৌতুকের এই অতিরিক্ত দাবি পূরণে অপারগতা প্রকাশ করলে, সোহেল রানা তার স্ত্রীর ওপর শারীরিক ও মানসিকভাবে নির্যাতন শুরু করেন। নির্যাতনের মাত্রা বাড়তে থাকায় ভুক্তভোগী একপর্যায়ে তার স্বামীর বিরুদ্ধে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে একাধিক মামলা দায়ের করতে বাধ্য হন।
এ বিষয়ে হানিফা আক্তার ইতি বলেন, আমার স্বামী সোহেল রানা একজন স্বাস্থ্য কর্মকর্তা হলেও তার আচরণে কোনো মানবিকতা নেই। বিয়ের পর থেকেই সে টাকার জন্য আমাকে নানাভাবে নির্যাতন করেছে। আমি টাকা দিতে রাজি না হওয়ায় সে আমাকে মারধর করে বাড়ি থেকে বের করে দেয়। এরপর থেকে আমি আমার দুই সন্তানকে নিয়ে বাবার বাড়িতে বসবাস করছি। এমনকি সে আমার বাবার বাড়িতে এসেও আমাকে বেধড়ক মারধর করেছে। তাই বাধ্য হয়ে আমি আদালতের দ্বারস্থ হয়েছি।
রাষ্ট্রপক্ষের অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর (এপিপি) অ্যাডভোকেট মোশাররফ হোসেন মিন্টু জানান, শুনানিকালে আসামিপক্ষ জামিন আবেদন করেন। আসামিপক্ষের আবেদন আদালত নাকচ করে তাকে জেল হাজতে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
এ বিভাগের আরো সংবাদ
© দেশ বুলেটিন 2023 All rights reserved
Theme Customized BY ITPolly.Com