মেহনতীপ্রাণ ও জননন্দিত নেতা কমরেড শহীদুল ইসলামের মৃত্যুতে শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি কমরেড মাহমুদুল হাসান মানিক ও ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক কমরেড নূর আহমেদ বকুল। এছাড়াও শোক প্রকাশ করেছেন বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির মৌলভীবাজার জেলা সম্পাদক মন্ডলীর সদস্য, আরপি নিউজের সম্পাদক ও বিশিষ্ট কলামিস্ট কমরেড সৈয়দ আমিরুজ্জামান। তিনি শুক্রবার (১৬ মে ২০২৫) রাত ১১টায় সুরাজপুর-মানিকপুর রোড়ে মর্মান্তিক সড়ক দূর্ঘটনায় মৃত্যুবরণ করেন। ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৩০ বছর। মেহনতীপ্রাণ ও জননন্দিত নেতা কমরেড শহীদুল ইসলাম বাংলাদেশ ছাত্রমৈত্রীর কক্সবাজার জেলা শাখার সাবেক সহসভাপতি, বাংলাদেশ যুবমৈত্রীর জেলা শাখার সাবেক সাধারণ সম্পাদক, বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির চকরিয়া উপজেলা শাখার অন্যতম সদস্য ছিলেন। কমরেড শহীদুল ইসলাম চকরিয়া জিদ্দাবাজার নিবাসী, ‘৭১-এর বীর মুক্তিযোদ্ধা কমরেড আফজল আহমেদের কনিষ্ঠ পুত্র। ১০ ভাই ও ৫ বোনের মধ্যে তিনি ছিলেন সবার ছোট। তিনি গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র উপসচিব নূরুল হুদা’র চাচা, চকরিয়ার জননন্দিত জনপ্রতিনিধি ও বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি নেতা কমরেড খোরশেদ আলমের ভাই। সড়ক দুর্ঘটনায় তার অকাল মৃত্যুর খবরে রাজনৈতিক অঙ্গন ও এলাকায় শোকের ছায়া নেমে আসে। তার মৃত্যুতে বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির কেন্দ্রীয় কমিটি, কক্সবাজারের জেলা কমিটি, চকরিয়া উপজেলা কমিটি, পেকুয়া উপজেলা কমিটি, বাংলাদেশ ছাত্রমৈত্রী ও বাংলাদেশ যুবমৈত্রীীর চকরিয়া উপজেলা শাখা গভীরভাবে প্রকাশ করেছে। নেতৃবৃন্দ বলেন, “তার মৃত্যুতে আমরা একজন জনদরদী ও নিষ্ঠাবান সহযোদ্ধাকে হারলাম।