1. admin@desh-bulletin.com : নিজস্ব প্রতিবেদক : দৈনিক প্রতিদিনের অপরাধ
সোমবার, ৩০ জুন ২০২৫, ০৩:২৯ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
বগুড়া শিবগঞ্জের মেসার্স রজীব এন্ড ব্রাদার্স অটো রাইস মিলের ৫০ হাজার টাকা জরিমানা কেন্দুয়ায় প্রযুক্তি ব্যবহারে পুলিশের সফল অভিযান, ট্রাক্টরসহ দুই চোর গ্রেপ্তার মুলাদীতে পানিতে ডুবে ভারসাম্যহীন এক যুবকের মৃত্যু মানিকগঞ্জে মসজিদে খুতবার বয়ানে মাদকবিরোধী কথা বলায় ইমামকে মারধর,আটক-২ হিলি বন্দরে শাটডাউন প্রত্যাহার আমদানি রফতানি শুরু সিরাজগঞ্জে মহাসড়কে র‍্যাবের অভিযানে ১৬ কেজি গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক এনবিআর সংস্কার ঐক্য পরিষদ কমপ্লিট শাটডাউন কর্মসূচি প্রত্যাহার করেছে মজিদ তালুকদারের পাণ্ডুলিপি প্রকাশ এবং দ্বীন শরতের নামে স্মৃতিফলক নির্মাণের ঘোষণা ইউএনও’র চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৩দিনব্যাপী জাতীয় ফল মেলা শুরু হয়েছে নেছারাবাদের সোহাগদলে বিনামূল্যে চক্ষু চিকিৎসা: আলো ফিরলো শতাধিক চোখে

আাবাসিক হোটেলে খাবার খেয়ে মৃ’ত্যু’র অভিযোগ

মাহমুদুর রহমান মনজু
  • প্রকাশের সময় : রবিবার, ২৯ জুন, ২০২৫
  • ২৩ বার পড়া হয়েছে
রাজধানীর একটি হোটেলে ‘খাবার’ খেয়ে অসুস্থ্য হয়ে আদ্ব দীন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় একই পরিবারের তিনজনের মৃত্যুর অভিযোগ উঠেছে। খাদ্য বিষক্রিয়ার কারণেই ঘটনাটি ঘটতে পারে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে। নিহতরা হলেন সৌদি প্রবাসী মনির হোসেন (৪৫), তার স্ত্রী স্বপ্না আক্তার (৩৬) ও ছেলে নাঈম হোসেন (১৮)। তারা লক্ষ্মীপুর জেলার রামগঞ্জ উপজেলার ভোলাকোট ইউনিয়নের দেহলা গ্রামের ছেরাজুল হক বেপারী বাড়ির বাসিন্দা।
রোববার (২৯ জুন) সন্ধ্যায় ডিএমপির রমনা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) গোলাম ফারুক বিষয়টি নিশ্চিত করেছন।
লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জের ভোলাকোট ইউনিয়ন পরিষদের প্রশাসক আনোয়ার হোসেন ও প্রশাসনিক কর্মকর্তা সাকির হোসেন মৃধার ভাষ্যমতে, মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত। তারা শুনেছেন খাদ্য বিষক্রিয়ায় প্রবাসী মনির ও তার স্ত্রী-সন্তান মারা গেছেন। তবে বিস্তারিত তথ্য নেই তাদের কাছে।
জানা গেছে, প্রতিবন্ধি ছেলে নাঈমের চিকিৎসার জন্য স্ত্রী স্বপ্নাকে সঙ্গে নিয়ে প্রবাসী মনির ঢাকায় আদ্বদীন হাসপাতালে যান। শনিবার (২৮ জুন) রাজধানীর আদ্বদীন হাসপাতালে গেলেও সিরিয়াল না পেয়ে ছেলেকে ডাক্তার দেখাতে পারেননি। পরে রাতে মগবাজার সুইটস লিভ নামে একটি হোটেলে রাত যাপন করেন। সেখানেই খাবার খাওয়ার পর তারা বমি করতে থকেন। পরে তাদেরকে আদ্ব দীন হাসপাতালে ভর্তি করা হয় সেখানে রোববার সকালে স্বপ্না, এর কিছুক্ষণ পর নাঈম ও দুপুরের দিকে মনির মৃত্যুবরণ করেন। হাসপাতালের চিকিৎসকদের ভাষ্যমতে খাদ্য বিষক্রিয়ার কারণেই তারা মারা গেছেন।
স্থানীয় সূত্র জানায়, মনির সৌদি প্রবাসী ছিলেন। তিনি সেখানে ব্যবসা করতেন। অসুস্থ ছেলেকে ঢাকায় চিকিৎসার জন্য নিয়ে গিয়ে স্ত্রী-সন্তানসহ তিনি মারা গেছেন। রোববার সন্ধ্যায় পর্যন্ত নিহতদের মরদেহ গ্রামের বাড়িতে আনা হয়নি।
ডিএমপির রমনা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) গোলাম ফারুক বলেন, চিকিৎসকরা প্রাথমিকভাবে ধারণা করছেন খাদ্য বিষক্রিয়া থেকেই একই পরিবারের ৩ জন মারা গেছেন। এর সঙ্গে অন্য কোন ঘটনা আছে কি না তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। এছাড়া ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন পেলে মৃত্যুর আসল কারণ জানা যাবে। নিহতদের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজে পাঠানো হবে।
এ বিভাগের আরো সংবাদ
© দেশ বুলেটিন 2023 All rights reserved
Theme Customized BY ITPolly.Com