1. admin@desh-bulletin.com : নিজস্ব প্রতিবেদক : দৈনিক প্রতিদিনের অপরাধ
মঙ্গলবার, ১৫ জুলাই ২০২৫, ০৩:৩৯ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
উখিয়ায় ১টি এসএমজি, ১৪লাখ টাকাসহ ৪জনকে আটক করেছে যৌথ বাহিনী আদালতের রায় থাকার পরও জমি দখল পাচ্ছেন না প্রকৃত মালিক — হেঙ্গলকান্দীতে অবৈধ দখলের অভিযোগে প্রশাসনের নীরবতা রাণীশংকৈলে যৌথ বাহিনীর অভিযানে মাদক ব্যবসায়ী কৃষ্ণ কে ১ বছরের কারাদণ্ড কাঠালিয়ায় বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত কুড়িগ্রামে ইয়াবাসহ দুই মাদক কারবারি সেনাবাহিনীর হাতে আটক নবাগত ইউএনও আফরিন জাহানকে বাংলাদেশ প্রেসক্লাব বেলকুচি শাখার শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন পীরগঞ্জে হোসাইন মোহাম্মদ এরশাদ এর মৃত্যু বার্ষিকী পালিত ভুরুঙ্গামারী উপজেলায় যুবদলের লিফলেট বিতরণ জুলাই চত্বর এখন থেকে হবে আমাদের চেতনার জায়গা ও শক্তির জায়গা- বিভাগীয় কমিশনার ইসলামিক রিলিফ বাংলাদেশ স্টার্ট নেটওয়ার্কের সহায়তায় বন্যা আগাম প্রস্তুতি প্রকল্প বাস্তবায়ন

চাঁপাইনবাবগঞ্জে বিএনপি নেত্রীকে পুলিশ হেফাজতে নির্যাতনের অভিযোগ

মো,আব্দুল্লাহ আল মামুন
  • প্রকাশের সময় : সোমবার, ১৪ জুলাই, ২০২৫
  • ৮০ বার পড়া হয়েছে
চাঁপাইনবাবগঞ্জের ভোলাহাট উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক শাহনাজ খাতুনকে গ্রেপ্তারের পর শারীরিক ও মানুষিক নির্যাতনের অভিযোগ উঠেছে পুলিশের বিরুদ্ধে। সোমবার চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা প্রেসক্লাবে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে শাহনাজ খাতুন নিজেই এ অভিযোগ করেন।
শাহনাজ খাতুন ভোলাহাট উপজেলা পরিষদের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান ছিলেন।
সংবাদ সম্মেলনে শাহনাজ খাতুন দাবি করেন, গত ২৮ জুন রাতে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার করে নিয়ে আসার সময় একটি নির্জন স্থানে পুলিথশের গাড়ি থেকে নামিয়ে তাকে নির্যাতন করা হয়। এ সময় অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ইয়াসিন আরাফাত বেতের লাঠি দিয়ে মারধর করেন। ভোলাহাট থানার ওসি শহীদুল ইসলাম তাকে জড়িয়ে ধরে শ্লীলতাহানীর করেন। একই সঙ্গে তার সঙ্গে আরও কুরুচিপূর্ণ আচরণ করা হয়। পরে তাকে আনা হয় সদর পুলিশ ফাঁড়িতে। সেখানেও আরেক দফা হাতে চোখে কাপড় বেঁধে ও হ্যাণ্ডকাপ পরিয়ে শারীরিক নির্যতন করা হয়।
সংবাদ সম্মেলনে শাহনাজ খাতুন বলেন, আমি একজন নারী হওয়া সত্ত্বেও পুরুষ পুলিশ কর্মকর্তারা আমাকে নির্যাতন করেছেন। নির্যাতন শেষে গ্রেপ্তারের ১৯ ঘণ্টা পর আমাকে আদালতে তোলা হয়। পরবর্তীতে ১০ জুলাই আদালতে জামিন পেয়ে তিনি মুক্ত হোন। গ্রেপ্তার ও নির্যাতনের সব কিছুই হয়েছে চাঁপাইনবাবগঞ্জের পুলিশ সুপারের নির্দেশে বলে দাবি করেন তিনি।
তবে পুলিশ সুপার রেজাউল করিম দাবি করেন, ভোলাহাট থানার একটি মামলার এজাহারভুক্ত আসামি হওয়ায় গ্রেপ্তার করা হয় শাহনাজ খাতুনকে। গ্রেপ্তারের পর তাকে কোন ধরনের নির্যাতন করা হয় নি।
গ্রেপ্তারের সময় তিনি রাস্তার উপর শুয়ে পড়েছিলেন, তাই অতিরিক্ত পুলিশ দিয়ে তাকে উঠিয়ে আনা হয়।
এ বিভাগের আরো সংবাদ
© দেশ বুলেটিন 2023 All rights reserved
Theme Customized BY ITPolly.Com