1. admin@desh-bulletin.com : নিজস্ব প্রতিবেদক : দৈনিক প্রতিদিনের অপরাধ
বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ০৩:৪৫ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
কুষ্টিয়ায় ডাকাতি করতে এসে মা-ছেলেকে হত্যা মামলায় ৩ জনের মৃত্যুদন্ড হাফিজ ইব্রাহিমকে নিয়ে ফেসবুকে অপ-প্রচার কিশোর গ্যাং লিডার দৌলতখানের সাবেক মেয়র পুত্রের বিরুদ্ধে সংবাদ সম্মেলন মুরাদনগরে প্রজেক্টে বিষ প্রয়োগে মাছ মারার অভিযোগ অনলাইন জুয়ায় আসক্ত, সর্বস্বান্ত কয়েক হাজার পরিবার নেত্রকোনা ১ আসনের আওয়ামীরীগের সাবেক সংসদ সদস্য মোস্তাক আহমেদ রুহী সাহেবের ফেসবুক পোষ্টে নেতা কর্মীদের হৃদয়ে রক্তক্ষরন আওয়ামী লীগের একটি নেতা-কর্মীও বিএনপির হাতে মারা যায়নি’- গৌরীপুরে যুবদলের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক নয়ন রাজশাহী বিভাগীয় পাসপোর্ট ও ভিসা অফিসে দুর্নীতি বিরোধী মানববন্ধন রাজশাহী সিটি কর্পোরেশনের রাজস্ব কর্মকর্তার বিদায় সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত ময়মনসিংহে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারময়ান জনাব তারেক রহমানের বার্তা নিয়ে, কেন্দ্রীয় যুবদলের সাধারণ সম্পাদক মোঃনুরুল ইসলাম (নয়ন) বগুড়ায় প্রাইভেটকারের ধাক্কায় ও মোটর সাইকেল চালকের মৃত্যু

চিকিৎসকের বিরুদ্ধে মাদক ব্যবসায়ীর মামলা

শেখর সাহা
  • প্রকাশের সময় : বৃহস্পতিবার, ৩ অক্টোবর, ২০২৪
  • ৩৩২ বার পড়া হয়েছে

ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার কসবা উপজেলার বায়েক ইউনিয়নের মাদলা গ্রামের পদুয়ারপাড় মহল্লায় একজন চক্ষু চিকিৎসকের বিরুদ্ধে মাদক ব্যবসায়ীর মামলার অভিযোগ পাওয়া গেছে। ঐ গ্রামের মৃত আ:মুনাফ মিয়ার ছেলে আমিনুল ইসলাম বাদী হয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জেলা মেজিস্ট্রেট আদালতে গত ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪ এই মামলা দায়ের করে। মামলার এজহারে দেখা যায় একই গ্রামের মৃত অহিদুর রহমানের পুত্র ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিশিষ্ট চক্ষু চিকিৎসক আন্তর্জাতিক মানবাধিকার কর্মী ডা: বশির আহাম্মদ, পল্লী চিকিৎসক বিল্লাল হোসেন কাজল, জাহের মিয়া, মৃত ইসমাইল হোসেনের পুত্র হান্নান মিয়া ও হান্নান মিয়ার ছেলে সাগর মিয়াকে আসামী করে এই মামলা দায়ের করা হয় ।

মামলার এজহারে বাদি আমিনুল ইসলাম অভিযোগ করেন ঘটনার দিন,তারিখ ও সময়ে চক্ষু চিকিৎসক ডা.বশির আহাম্মদ তার সঙ্গীয় অন্যান্য আসামীদের নিয়ে বাদির উপর হামলা করে কিন্তু আমাদের প্রতিনিধির অনুসন্ধানে দেখা যায় ডা. বশির আহাম্মদ একজন আন্তর্জাতিক মানবাধিকার কর্মী ও চক্ষু চিকিৎসক, ঘটনার দিন সকাল ৯ টা হতে সন্ধ্যা ৭ টা পর্যন্ত তার নিজ প্রাইভেট চেম্বারে অবস্থান করেন এবং রাতে কুমিল্লার একটি চক্ষু হাসপাতালে অপারেশনের কাজে নিয়োজিত ছিলেন। ঘটনা স্থল মাদলায় পরিদর্শনে গিয়ে অন্তত ২০ জনের এর উপরে বিভিন্ন বয়সী স্থানীয় গন্যমান্য নারী-পুরুষের সাথে কথা বলে জানা যায়, বাদি আমিনুল ইসলাম পেশায় একজন সুদখোর ও পারিবারিক ভাবে মাদক ব্যবসায়ী, ১৯৮৯ সালে ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের চাঞ্চল্যকর উদয়পুর ডাকাতি মামলা সহ বহু মামলার আসামী।সে গরু চুরি, নারী নির্যাতন, বসতি উচ্ছেদ, জমি জবর দখল সহ মাদলা গ্রামের চাঞ্চল্যকর তাহের হত্যা মামলার তালিকা ভুক্ত আসামী।তাছাড়াও সে বিগত স্বৈরাচারী আওয়ামীলীগ সরকারের আমলে আওয়ামিলীগ করার সুবাধে বহু ঘটনার নায়ক ছিলো এবং দলীয় পরিচয়ের সুবাদে সে নানান অপরাধ হতে বেঁচে যায়। বিবাদি ডা.বশির আহাম্মদ সম্পর্কে তাঁরা জানান তিনি সমাজের একজন ভদ্র প্রকৃতির গন্য-মান্য ব্যক্তি,শুধুমাত্র হয়রানীর জন্য এই মামালা দেওয়া হয়েছে, ঐ সময়ে ডা.বশির আহাম্মদ গ্রামে ছিলো না, এমন কি তিনি গ্রামে বছরে এক দুই বারের বেশি আসেও না।

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের তদন্ত কর্মকর্তার সাথে এ বিষয়ে কথা বললে তিনি জানান প্রাথমিক ভাবে বিষয়টি মিথ্যা বলে মনে হয়েছে। পরবর্তীতে তদন্তে চুড়ান্ত ভাবে সত্য-মিথ্যা জানা যাবে।

এ বিভাগের আরো সংবাদ
© দেশ বুলেটিন 2023 All rights reserved
Theme Customized BY ITPolly.Com