১৪৪৫ হিজরী সনের হজ্জ সমাগত। ইতিমধ্যে হজ্জের যাবতীয় প্রস্তুতী সম্পন্ন করেছেন সেদেশের সরকার। আরাফার ময়দান থেকে হজ্জের খুতবা আরবীতে প্রদান করার পাশাপাশি বিভিন্ন ভাষায় অনুবাদ করে থাকেন।এবছর আরাফাতের ময়দান থেকে আরবিতে খুতবা পেশ করবেন মসজিদে হারামের ইমাম ও খতিব ড. মাহের বিন হামাদ আল-মুআইকিল।
এছাড়া আরাফাতে বাংলায় অনুবাদসহ খুতবা পেশ করবেন মক্কা উম্মুল কোরা বিশ্ববিদ্যালয়ের ড. মো. খলিলুর রহমান মাক্কী। এটি আগামী ৯ জিলহজ (শনিবার) অনুষ্ঠিত হবে ইনশাআল্লাহ।
এদিকে খলিলুর রহমান মাক্কীর বাড়ি বাংলাদেশের চাঁদপুর জেলাস্থ হাইমচর উপজেলার কৃতি সন্তান। তিনি ২০২৪ সালের হজে আরাফার ময়দানে আরবি খুতবার বিপরীতে সরাসরি বাংলা ভাষায় অনুবাদ ও ভাষ্যকার হিসেবে দায়িত্ব পালন করে আসছেন।
পরদিন ১০ জিলহজ বাইতুল্লার অঙ্গনে অনুষ্ঠিত ঈদুল আজহার খুতবা পেশ করবেন মসজিদে হারামের ইমাম প্রফেসর ড. শাইখ আব্দুর রহমান আস সুদাইস।
ঈদের নামাজের আরবি খুতবার বাংলায় অনুবাদসহ পেশ করবেন মক্কা উম্মুল কোরা বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক মুবিনুর রহমান ফারুক।
খুতবাতুল আরাফাতে হজের খুতবার বাংলা অনুবাদক ও ভাষ্যকর হিসাবে ২০২০ সাল থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত তৃতীয়বারের মতো দায়িত্ব পালন করেছিলেন বাংলাদেশের আরেক সন্তান মক্কা উম্মুল কোরা বিশ্ববিদ্যালয়ের আ.ফ.ম ওয়াহিদুর রহমান মাক্কী।
বাংলা ভাষায় সম্প্রচারিত খুতবার এ প্রকল্পে বাংলাদেশে মোট চারজন দায়িত্ব পালন করেন। এর মধ্যে ড. মোহাম্মদ খলিলুর রহমান মাক্কী ২০২৪ সালের হজে আরাফার ময়দানে আরবি খুতবার বিপরীতে বাংলা ভাষায় অনুবাদ ও ভাষ্যকার করেন।
আ. ফ. ম ওয়াহিদুর রহমান মাক্কী, মক্কা আল মোকাররমা উম্মুল কোরা বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক মুবি নুর রহমান বিন ফারুক, জেদ্দা আব্দুল আজিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্স অধ্যয়নরত অনুবাদক নাজমুস সাকিব।