কাউন্টারম্যান ও অনলাইনে টিকিট বিক্রি করা প্রতিষ্ঠানের সহযোগিতায় কালোবাজারির একটি দল ট্রেনের টিকিট ক্রয় করে সেগুলো দেড় থেকে দ্বিগুণ দামে যাত্রীদের কাছে বিক্রি করত। আবার ঈদের ছুটিসহ বিভিন্ন ছুটিকে কেন্দ্র করে কালোবাজারিরা ৩-৪ গুণ পর্যন্ত বেশি দামে টিকিট বিক্রি করত।
বাড়তি লাভের ৫০ শতাংশ পায় সরাসরি সিন্ডিকেটে জড়িত সদস্যরা। আর বাকি ৫০ শতাংশ চলে যায় কাউন্টারে থাকা বুকিং কর্মচারী ও তাদের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ছাড়াও সহজ ডটকমের কর্মকর্তা-কর্মচারী ও আইটি বিশেষজ্ঞদের হাতে। যাদের প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ সহায়তায় শুধুমাত্র দুটি সিন্ডিকেটের হাতেই প্রতিদিন চলে যাচ্ছে প্রায় ৫০০ টিকিট।
তিনি জানান, ট্রেনের টিকিট বিক্রির একটি বড় অংশ চলে যেত কাউন্টারম্যান ও রেলের ঊর্ধ্বতন ব্যক্তিদের কাছে। চক্রটি টিকিটের কাউন্টারম্যানের সহযোগিতায় অনলাইনে টিকিট ক্রয় করেন, আবার কখনও যাত্রী সেজে একটি টিকিটের জায়গায় চারটি টিকিট ক্রয় করতো।
খন্দকার আল মঈন জানান, রেলওয়ের লোক এবং বেশকিছু কাউন্টারম্যান এ কালোবাজারির সঙ্গে জড়িত। তাদের আইনের আওতায় আনতে কাজ করছে র্যাব।