কিশোরগঞ্জ জেলার পাকুন্দিয়া উপজেলায় আলোচিত বর্ষিয়ান রাজনীতিবিদ কিশোরগঞ্জ জেলা বিএনপির সহ-সভাপতি ও পাকুন্দিয়া উপজেলা বিএনপি’র আহবায়ক এডভোকেট জালাল উদ্দিন (পাবলিক প্রসিকিউটর) জেলা ও দায়রা জজ আদালত কিশোরগঞ্জ। কিছুদিন ধরে কিছু বহিরাগত অনুপ্রবেশকারী লোকজন যারা বিভিন্ন সময় দলের ভাবমূর্তি নষ্ট করেছে। চাঁদাবাজি লুটপাট ও সন্ত্রাসী কার্যক্রমের সাথে জড়িত তাদেরকে পাকুন্দিয়া উপজেলা বিএনপিতে স্থান ও জায়গা না দেওয়ার কারণে একটি মহল তার ভাবমূর্তি নষ্ট করার জন্য বিভিন্নভাবে অপপ্রচার করে যাচ্ছে। এরি ধারাবাহিকতায় গত ৫সেপ্টেম্বর একটি দৈনিক পত্রিকায় ভুয়া নিউজ প্রচার হয়।যে বিষয়ে নিউজ প্রচার হয় তার সাথে উল্লেখিত এডভোকেট জালাল উদ্দিনের কোন ধরনের সম্পৃক্ততা পাওয়া যায়নি। এডভোকেট জালাল উদ্দিন ১৯৭৮ সালে ছাত্র জীবন হতে বিএনপিতে যোগ দেন। ১৯৮৫ সালে স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনে অংশগ্রহণ করেন এবং পাকুন্দিয়া উপজেলা বিএনপি’র সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন এবং জেলা বিএনপির সহ সাংগঠনিক সম্পাদক নির্বাচিত হন। তিনি দীর্ঘ ২৪ বছর এই পদে ছিলেন। ২০০৯সালে তিনি উপজেলা বিএনপি’র সভাপতি হন। এবং ২০১১ সালে পাকুন্দিয়া উপজেলার মেয়র নির্বাচিত হন।২০১৭ সালে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় তিনি উপজেলা বিএনপির সভাপতি নির্বাচিত হন। করোনার দুঃসময়ে অসহায় মানুষদের পাশে ছিলেন।। ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা পতন আন্দোলনে সরাসরি অংশগ্রহণ করেন এবং ব্যক্তি জীবনে ১২টি রাজনৈতিক মামলা হয় তার নামে। তিনি দুই থেকে ৩০০ রাজনৈতিক মামলায় আইনি সহযোগিতা করেন।। এরকম একজন ত্যাগী বর্ষিয়ান রাজনীতিবিদের নামে মিথ্যা ও হয়রানি মূলক সংবাদ প্রচার হাওয়ায় পাকুন্দিয়া ও কটিয়াদী ২সংসদীয় আসনে জনমনে বিরূপ প্রতিক্রিয়া দেখা যায়।। উল্লেখ্য তিনি কিশোরগঞ্জ ২পাকুন্দিয়া ও কটিয়াদী সংসদীয় আসন হতে মনোনয়ন প্রত্যাশী