খুলনা জেলা বিএনপির আহ্বায়ক মোঃ মনিরুজ্জামান মন্টু দ্ব্যর্থহীন কণ্ঠে ঘোষণা করেছেন যে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)-তে কোনো ‘আওয়ামী লীগের দোসরদের’ স্থান দেওয়া হবে না। রবিবার কয়রা উপজেলা বিএনপি কার্যালয়ে আয়োজিত
বাংলাদেশে একটি গ্রহণযোগ্য, শান্তিপূর্ণ ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের দাবি জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় বিএনপির সহ-গণশিক্ষা সম্পাদক আনিসুর রহমান তালুকদার খোকন। তিনি বলেন, “বর্তমানে যারা সরকারে রয়েছেন, তারা দেশের কল্যাণে ব্যস্ত সময় পার করছেন।
দলীয় শৃঙ্খলা পরিপন্থী কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকার অপরাধে যশোরে বিএনপির দুজন নেতাকে স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করা হয়েছে। বহিষ্কৃতরা হলেন যশোর সদর উপজেলার চাঁচড়া ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ও সদর উপজেলা বিএনপির সহ-সভাপতি
জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান বলেছেন, জুলাই হত্যার বিচাররের আগে জনগণ ভোট মেনে নেবে না: জাতীয় নির্বাচনের পূর্বে সরকারকে ৩টি শর্ত পূরণ করতে হবে।’ ‘সংস্কার ও বিচার নিশ্চিত করেই
সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আজ থেকে ধারাবাহিক বৈঠক শুরু করছে বিএনপি। গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে বিকেল ৩টায় ১২ দলীয় জোটের বৈঠকের মধ্য দিয়ে এ আলোচনা শুরু হবে। সন্ধ্যায় লিবারেল
ঝালকাঠির কাঠালিয়ায় বিএনপি’র একাদিক নেতার বিরুদ্ধে হয়রানি মূলক চাঁদাবাজি মালা প্রত্যাহারের দাবিতে সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ ১৭ এপ্রিল বৃহস্পতিবার দুপুরে কাঠালিয়া প্রেসক্লাবের সভাকক্ষে এ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। সংবাদ সম্মেলনে
সিরাজগঞ্জের বেলকুচি উপজেলার বহিষ্কৃত সেই সাত যুবদল নেতার বহিষ্কার আদেশ প্রত্যাহার করা হয়েছে। দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের দায়ে বুধবার (১৬ এপ্রিল) সকালের দিকে বেলকুচি উপজেলা, পৌর ও বিভিন্ন ওয়ার্ড যুবদলের সাত
পহেলা বৈশাখ বাংলা নববর্ষ উপলক্ষে চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা বিএনপি যুবদল ছাত্রদল অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের উদ্যোগে চট্টগ্রাম আজ ১৪ এপ্রিল-২৫ সোমবার সকাল ১০টায় পটিয়া পৌরসভাস্হ ইন্দ্রিপোল থেকে এক বিশাল বর্ণাঢ্য
টাঙ্গাইল মির্জাপুর উপজেলায় জাতীয়তাবাদী কৃষক দল কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির বিপ্লবী সাংগঠনিক সম্পাদক জননেতা জনাব দিপু হায়দার খান এর দিক নির্দেশনায় মির্জাপুর উপজেলা শাখার কৃষক দলের উদ্যোগে রাফায় ইসরাইলের, বর্বরোচিত নৃশংসতার
সিরাজগঞ্জের বেলকুচিতে পহেলা বৈশাখ উদযাপন উপলক্ষে বর্ষবরণ ও আনন্দ শোভাযাত্রা করেছে উপজেলা ও পৌর বিএনপি। রোববার (১৪ এপ্রিল) সকাল ১০টায় বেলকুচি পৌরসভা প্রাঙ্গণ থেকে শোভাযাত্রা শুরু হয়ে প্রধান প্রধান সড়ক